বাংলা দম ফাটানো হাসির গল্প কৌতুক | bangla hasir golpo

বাংলা দম ফাটানো হাসির গল্প কৌতুক | bangla hasir golpo | hasir golpo in bengali language | bangla jokes golpo


বাংলা দম ফাটানো হাসির গল্প কৌতুক | bangla hasir golpo | hasir golpo in bengali language
বাংলা দম ফাটানো হাসির গল্প কৌতুক | bangla hasir golpo | hasir golpo in bengali language




                    1:-


পাগলা গারদ সংক্রান্ত
২১২ জন যাত্রী নিয়ে জেট বিমানটি ৩৫ হাজার ফুট উপরে । হঠাৎ বিমানের পাইলট অট্রহাসি হাসতে লাগল । মাইক্রোফোনে সে হাসি শোনা গেল । দ্রুত ককপিটে গিয়ে একজন যাত্রী জনতে চাইল, এমনভাবে কেন হাসছেন, ক্যাপ্টেন?
.
-আমি ভাবছি, সবাই কী ভাববে, যখন পাগলাগারদের ডাক্তার, নার্স, পাহাদাররা টের পাবে পাবে যে আমি পালিয়ে এসেছি । হা-হা-হা ।
.
                         2:-


পাগলা গারদের এক ডাক্তার তিন পাগলের পরীক্ষা নিচ্ছেন । পরীক্ষায় পাস করলে তিনজনকে পাগলাগারদ থেকে মুক্তি দেওয়া হবে, কিন্তু ফেল করলেই পাঁচ বছরের জন্য তাদের আটকে দেওয়া হবে । ডাক্তার তিন পাগলকে একটা ফাঁকা, জলবিহীন সুইমিং পুলের সামনে নিয়ে গিয়ে ঝাঁপাতে বললেন । প্রথম পাগলটি তৎক্ষণাৎ তাতে ঝাঁপ দিয়ে পা ভেঙে ফেলল । দ্বিতীয় পাগলটিও ডাক্তারের নির্দেশমতো পুলে ঝাঁপ দিল এবং হাত ভেঙে ফেলল । তৃতীয় পাগলটি কিন্তু কোনোমতেই ঝাঁপ দিতে রাজি হলো না । ডাক্তারটি উচ্ছ্বসিত হয়ে বললেন,‘আরে, তুমি তো কামাল করে দিয়েছ! যাও, তুমি মুক্ত । তবে একটা কথা বলো, তুমি পুলে ঝাঁপ দিলে না কেন?’
.
নির্দ্বিধায় পাগলটি জবাব দিল,‘দেখুন ডাক্তারবাবু, আমি সাঁতারটা একেবারে জানি না!
.

                           3:-


পাগলা গারদে
পরিদর্শকঃ আপনারা কীভাবে বোঝেন যে একজন রোগী সুস্থ হয়েছে?

ডাক্তারঃ প্রথমে আমরা রোগীদের বাথরুমে বাথটাবের কাছে নিয়ে যাই । বাথটাবটা পানি দিয়ে পূর্ণ করি । তাদের আমরা একটি চামচ, একটি মগ ও একটি কাপ দিই । তারপর তাদের বাথটাবটি পানিশূন্য করতে বলি । তাদের পানিশূন্য করার নিয়ম দেখেই আমরা বুঝি কে সুস্থ হয়েছে ।
.
পরিদর্শকঃ যদি তারা মগ দিয়ে পানি ফেলে দেয় । তাহলে নিশ্চয়ই আপনারা তাকে সুস্থ বলেন?

ডাক্তারঃ না, যদি তারা সম্পূর্ণ সুস্থ হয়, তবে বাথটাবের পানি বের করার প্লাগ তুলে ফেলবে, তবেই আমরা ধরে নেই, সেই রোগী এখন সুস্থ হয়েছে । তা, আপনার জন্য কী এখানকার একটা রুম বুক করব
.

                          4:-


পাগলা গারদে
মাইকেল কথায় কথায় রেগে যায় । হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছে । একদিন মাইকেলের সঙ্গে দেখা করতে গেল তার বন্ধু জনি ।

জনি কেমন আছো, মাইকেল?
.
মাইকেল ভালো । এখন এখান থেকে দূর হ হতভাগা!

নাহ, মাইকেলের অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি । ভেবে মন খারাপ করে বাড়ি ফিরল জনি । এক মাস পর আবার গেল তাকে দেখতে ।
.
জনি এখন তোমার শরীরটা কেমন মাইকেল?

মাইকেল ভালো । এখন এখান থেকে দূর হ হতভাগা ।

আবার মন খারাপ করে ফিরল জনি । এক মাস পর আবার গেল মাইকেলকে দেখতে । ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞেস করল,‘এখন কেমন বোধ করছ মাইকেল?’
.
মাইকেল জবাব দিল,‘ভালো ।’
.
উচ্ছ্বসিত হয়ে জনি গেল ডাক্তারের কাছে । বলল,‘বাহ, আপনারা তো ওকে সুস্থ করে ফেলেছেন! কীভাবে করলেন?’
.
ডাক্তার এখন এখান থেকে দূর হ হতভাগা!

                           5:-


প্রতিবেশীর কুকুরটার চিৎকারে বিরক্ত এক দম্পতি । এক মাঝরাতে বিছানা থেকে উঠেই গেলেন বাড়ির কর্তা । বললেন, অনেক হয়েছে । আজ এর একটা বিহিত করতে হবে । বলেই হনহন করে বেরিয়ে গেলেন তিনি ।
.
কিছুক্ষণ পর ফিরলেন । স্ত্রী জিজ্ঞেস করলেন, কি হেনস্তা করে এলে, শুনি?
.
কর্তা কুকুরটাকে আমাদের বাড়িতে নিয়ে এসেছি । এবার বুঝুক, প্রতিবেশীর কুকুরের চিৎকার কেমন লাগে!
.

                        6:-


পাশের বাসার কলেজপড়ুয়া ছেলেটিকে ডেকে এনেছেন এক বৃদ্ধ । নিজে পড়ালেখা জানেন না । ছেলেটার হাতে একটা বিস্কুট ধরিয়ে দিয়ে বললেন, বাবা, আমার হয়ে একটা কাজ করে দেবে?
.
-কী কাজ? বলেন ।

-তেমন কিছু না, যদি একটা চিঠি লিখে দিতে!
.
-আচ্ছা ঠিক আছে, বলেন কী লিখতে হবে ।
.
-এরপর ঘণ্টাখানেক ধরে লোকটার কথানুযায়ী পুরো চিঠিটাই লিখে ফেলল ছেলেটা ।

-চিঠি লেখা হলে সে লোকটাকে জিজ্ঞেস করল, আর কিছু? বৃদ্ধ মাথা চুলকে বললেন, হ্যাঁ, চিঠির নিচে লিখে দাও — জঘন্য হাতের লেখা আর বানান ভুলের জন্য মার্জনা করিবেন ।
.

                       7:-


পল্টু এখানে চুল কাটাতে কত টাকা লাগে?

নাপিত ৪০ টাকা ।

পল্টু আর শেভ করতে?

নাপিত ২০ টাকা ।

পল্টু আমার মাথাটা একটু শেভ করে দিন!


                             8:-


পচাদা নিজের দোকানের নতুন কর্মচারি বান্টাকে বলল আমি বাড়ি থেকে আসছি, কোন খদ্দের ফেরাবি না । যা চাইছে তা দোকানে না থাকলে অন্য কোম্পানির কিছু একটা দিয়ে বলবি আজকের মত চালিয়ে নিতে, কাল এনে দেবো ।
.
খদ্দের ভাই টয়লেট পেপার আছে?

বান্টানা দাদা, শিরিষ কাগজ আছে, আজকের মত চালিয়ে নিন, কাল এনে দেবো ।
.


                        9:-


পাপ্পু তার ডাইরীতে লিখছে … …
আজ আমার আপুর বাচ্চা হবে,
. কেউ জানে না বাচ্চাটা ছেলে হবে না মেয়ে হবে,
. তাই আমিও জানি না … …



আমি মামা হব নাকি মামী হব ।



                     10:-


পরীক্ষার আগের রাতে এক ছাত্র পয়সা দিয়ে টস করতেসে---
-
যদি শাপলা আসে তাইলে ঘুমায়া যামু,
. -যদি মানুষ আসে তাইলে টিভি দেখমু,
. -
যদি খারায়া থাকে তাইলে গেইমস খেলমু,
. আর
..
যদি পয়সাটা আকাশে ভাসে
তাইলে খোদার কসম.
সারা রাত পরমু!!!



                        11:-


প্রিয় টুনি,
. পত্রের প্রথমে জানাই সেভলন এর জীবাণুমুক্ত ভালবাসা.!!

আশা_করি মিল্লাত ঘামাচি পাউডার মেখে ভালোই আছো.!!!

আমি তোমাকে সেন্টারফ্রুট এর মত পছন্দ করি.!!!

তোমাকে ছাড়া আমার জীবন পঁচা সাবানের মত মূল্যহীন.!!!

আর কিছু লিখে তোমার ফেয়ার n লাভলী ক্রীম মাঁখার মূল্যবান সময় নষ্ট করতে চাইনা.!!!

আমি কোন-দিন প্রেমপত্র লিখিনী, তাই যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে Surf excel দিয়ে মুছে ফেলো.!!!

আর যদি হাসি আসে তাহলে Pepsudent দিয়ে দাঁত ব্রাশ করে নিও.!!!

আমার পত্র পরে যদি, তোমার মাথা গরম হয়, তাহলে Tibbot kodur তেল দিয়া মাথা ঠান্ডা করে নিও.!!!

ইতি,
. তোমারR_F_L এর মত মজবুত ভালবাসা.!!!



                          12:--


প্রেমিকা তুমি বিয়ের সময় আমার বাবার কাছ থেকে কি কি যৌতুক নিবা?
প্রেমিক বেশি কিছু না, শুধু বাথরুম বানানুর জন্য ৫০ হাজার টাকা নিব ।
. প্রেমিকা কি? বাথরুম বানানোর জন্য!!!
প্রেমিক হ্যা,
. প্রেমিকা কেন?
প্রেমিক কারন. বিয়ের পর তুমি যখন ঝগড়া করে বলবে.
আমার বাবা বিয়েতে ৫০ হাজার টাকে দিছে ভুলে গেছো নাকি?

তখন আমি বাথরুমে গিয়ে বলবো তুমার বাপের টাকায় আমি মুতি ।




                          13:-


প্রেমিক – প্রেমিকার মধ্যে কথা হচ্ছে ।
প্রেমিক আমি বোধহয় তোমাকে বিয়ে করতে পারব না ।
প্রেমিকা কেন?
প্রেমিক আমার বাসায় ব্যাপারটা মেনে নেবে না ।
প্রেমিকা কে কে আছে তোমার বাসায়?
প্রেমিক আমার স্ত্রী আর দুই সন্তান



ফায়ারিং স্কোয়াডে নেওয়া হলো এক কুখ্যাত খুনিকে । গুলি করে মারার আগে তাকে জিজ্ঞেস করা হলো তার শেষ ইচ্ছা কিছু আছে কি না । সে বলল-আছে ।
‘কী সেটা?’
‘আমাকে একটি বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট দেওয়া হোক ।




                         15:-


ফায়ার সার্ভিস অফিসে একটা ফোন এল ।

-হ্যাঁলো, এটা কি ফায়ার সার্ভিস অফিস?
.
-হ্যাঁ, বলুন ।
.
-দেখুন, মাত্র কিছুদিন হলো আমি আমার ফুলের বাগান করেছি । ছোট্ট সুন্দর বাগান, নানা জাতের ফুল ফুটেছে
.
-আগুন লেগেছে কোথায়?

-গোলাপের চারাগুলো খুব দামি, অর্ডার দিয়ে বিদেশ থেকে আনিয়েছি
.
-কোথায় আগুন লেগেছে তা-ই বলুন, শিগগির ।
.
-তাই তো বলছি । আগুন লেগেছে আমার পাশের বাড়ি । আপনারা তো এক্ষুনি আসবেন । তাই আগে থেকেই অনুরোধ করছি, আগুন নেভানোর ফাঁকে একটু পানি ছিটিয়ে দিয়েন, অনেক দিন পানি দেওয়া যাচ্ছে না ।
.

                         16:-


ফ্ল্যাট বাড়ির তিন তলায় ছয় বছরের এক ছেলে কলিংবেল বাজাবার চেষ্টা করছে কিন্তু নাগাল পাচ্ছে না । এক ভদ্রলোক তা দেখে কলিংবেল টিপে জিজ্ঞেসা করলেন, আবার বাজাবো কি?
. ছেলেটি বলল, আমি তো পালাব । আপনি কি করবেন তা আমি কি জানি?
.


                         17:-


বাংলাদেশের গাড়িগুলোকে বিশ্বমানে পৌঁছে দিতে হলে কী করতে হবে?
-বিশ্বমানকে বাংলাদেশের মানে নামিয়ে আনতে হবে ।



                         18:-


বল তো পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগামী মানুষ কে?
কেন আদম পৃথিবীতে প্রথম ছুটে এসেছেন, তিনিই তো ।
.
                         19:-


-বলুন তো, কাজুবাদাম আর স্বামীর মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্থক্য কী?
. -কাজুবাদাম চিবানো হয় পকেটে টাকা থাকলে, স্বামীকে চিবানো হয় টাকা না থাকলে ।
.

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ