বাংলা ফানি জোকস পিকচার 2021 | bangla funny jokes photo

 বাংলা ফানি জোকস পিকচার 2021 | bangla funny jokes photo



বাংলা ফানি জোকস পিকচার 2021 | bangla funny jokes photo
বাংলা ফানি জোকস পিকচার 2021 | bangla funny jokes photo


   2:- একদিন পটলাদা একটা গরুকে টানতে টানতে ৩ তালায় উঠাচ্ছে !!!
তো আমি বললাম আরে ও পটলা দা গরুটাকে নিয়া চললে কোথায়,
উত্তরে বলল-আরে গরুটার দুধ দোহাবো আর বালতিটা ৩ তলায় তাই ।

   3:- ভিক্ষুক :- স্যার, ২০টা টাকা দেন.. কফি খাবো।
লোক :- কেন ? কফি তো ১০ টাকা কাপ।
ভিক্ষুক :- স্যার, সাথে গার্লফ্রেন্ড আছে তো, তাই
লোক :- ভিক্ষুক হয়ে গার্লফ্রেন্ড ও বানিয়েছ
ভিক্ষুক :-
জ্বী না স্যার, গার্লফ্রেন্ডই বরং আমাকে ভিক্ষুক বানিয়েছে

   4:- বিড়াল :- তোমার বয়স কত?
হাতি :- ৫ বছর।
বিড়াল :- কিন্তু তুমি দেখতে তো অনেক বড়।
হাতি : - Im Complan boy, তা তোমার বয়স কত?
বিড়াল :- ১০ বছর।
হাতি :- কিভাবে? তুমি তো দেখতে অনেক ছোট।
বিড়াল :- আমি Ponds Age Miracle ব্যবহার করি !!

   5:- রাজু গেলো পুলিশেরর কাছে........
রাজুঃ- আমি একটা সমস্যায় পড়েছি।
পুলিশঃ-  কিসের সমস্যা?
রাজুঃ- আমি যখনি কাউকে ফোন দিতে যাই তখন একটা মেয়ে আমাকে খুব ডিস্টার্ব করে।
পুলশঃ- আপনি কাউকে নাম্বার দিয়েছেন?
রাজুঃ- না।
পুলিশঃ- কি বলে মেয়েটি?
রাজুঃ- মেয়েটি বলে .......
.
.
. আপনার আকাউন্টের মেয়াদ শেষ দয়া করে রিচার্জ করুন।

   6:- মন্টু বলছে তানিয়াকে, তোমার পা ব্যথা করে না?
তানিয়া:- কেন ?
মন্টু:- কারণ তুমি সারা দিন আমার মনের ভেতর ছোটাছুটি করো!

   7:- এক মেয়ে লটারি তে ৫ কোটি টাকা পেয়েছে !!
কোম্পানি চিন্তা করলো হঠাৎ এই সংবাদ মেয়েকে জানালে মেয়ে খুশিতে মরে যেতে পারে। তাই চান্দুকে পাঠানো হল এমন ভাবে বলার জন্য যাতে মেয়ে খুশিতে না মরে..
চান্দু মেয়েকে গিয়ে বললঃ মনে করেন আপনি ৫ কোটি টাকা পেলেন তাহলে কি করবেন ?
মেয়েঃ আপনার সামনে নাচবো, আপনাকে ভালবাসবো, বিয়ে করব শুধু এটাইনা অর্ধেক আপনাকে দিয়া দিব !!!
.
শালা চান্দু খুশিতে নিজেই মইরাগেল !!

   8:- ১ম জনঃ আরে এত লম্বা পাইপ দিলে ধুমপান করছেন।
২য় জনঃ ডাক্তার বলেছে, ধূমপান থেকে ১০ হাত দূরে থাকতে.

   9:-  ছেলে: জানো, প্রত্যেক দিন আমার জন্য কমপক্ষে ৭০টা মেয়ে Waitকরে?
মেয়ে : WOW! আপনিতো দেখছি মেয়ে হার্টথ্রব হিরো ৷...
ছেলে : আরে ধুর,আমিতো
.
.
.
.
গার্লস কলেজের বাস ড্রাইভার!

   10:-  ব্যাংক কর্মকর্তাকে বলছেন শামছু মিয়া, আমি ১০ লাখ টাকা ঋণনিতে চাই।
কর্মকর্তা: কী উদ্দেশ্যে ঋণ নেবেন?
শামছু: এই টাকা দিয়ে আমি গাড়ি কিনব।
কর্মকর্তা: ঠিক আছে,আমি ব্যবস্থা করছি। তবে আগেই বলে রাখি, আপনি যদি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টাকা ফেরত দিতে না পারেন,তাহলে ব্যাংক তোমার গাড়ি নিয়ে নেবে !
শামছু: ইশ্! আগে বলবেন না? আগে জানলে আমি ঋণ নিয়ে বিয়ে করতাম!

   11:-  গাধা: আমার মালিক আমাকে অনেক মারে।
কুকুর: তাহলে তুইবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যা।....
গাধা: না রে ভাই। মালিকের একটা সুন্দরী মেয়ে আছে।
সে যখন পড়ালেখা না করে তখন মালিক বলে তোকে গাধার সাথে বিয়ে দিয়ে দিবো।।
শুধু এই আশায় বাড়ি ছেড়ে যাইনা।।

   12:-  বল্টুঃআপনার নাম কি?
মেয়ে:- আমার নাম চাপা চৌধুরী ।
বল্টুঃ- বাড়ী কোথায়?
মেয়েঃ- চাপাইনবাবগঞ্জ।
বল্টুঃ- আপনার প্রিয় ফুল কি?
মেয়েঃ- চাপা ফুল ।
বল্টুঃ- প্রিয় ফল কি?
মেয়েঃ- চাপা কলা।
বল্টুঃ- প্রিয় তরকারী?
মেয়েঃ- চাপা শুটকি ।
বল্টুঃ- অবসর সময় কি করেন?
মেয়েঃ- চা–পাতার গন্ধ শুকি।
বল্টুঃ- প্রিয় চলচ্চিত্র কি ?
মেয়েঃ- চাপা ডাঙ্গার বউ ।
বল্টুঃ- প্রিয় সখ কি ?
মেয়েঃ- চাপা মারা।
বল্টুঃ- রাগেন কখন?
মেয়েঃ- চাপা উত্তেজনায় ।
বল্টুঃ- আনন্দে কি করেন ?
মেয়েঃ- চাপা হাসি দেই ।
বল্টুঃ- কষ্ট পেলে কি করেন?
মেয়েঃ- চাপা কান্না করি ।
বল্টুঃ- আপনার প্রিয় ব্যক্তিত্ব কারা?
মেয়েঃ- চাপাবাজরা ।
বল্টুঃ- আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কি?
মেয়েঃ- ট্রাক চাপা পড়ে কেউ যেন না মরে তার ব্যবস্থা করা।
বল্টুঃ- (হাতের ব্যান্ডেজ বাধা দেখে জিঙ্গেস করলাম ) ব্যাথা পেলেন কি করে ?
মেয়েঃ- দরজায় একটু চাপা খাইছিলাম । আরকিছু?
---বল্টু অজ্ঞান

   13:- ঝন্টু : দোস্ত, মেয়েদের প্রপোজ করার সবচাইতে নিরাপদ জায়গা কোনটা
মন্টু : শহীদ মিনার ।
ঝন্টু : শহীদ মিনার কেন ?
মন্টু : কারন
.
.
.
ঐখানে কারো পায়ে জুতা থাকে না ৷

   14:- এক ইদুর মদের গ্লাসে পড়ে গেছে।
.
.
.
সেখান দিয়ে একটা বিড়াল যাচ্ছিলো। ইদুর বিড়ালকে বলছে
ইদুর :- তুমি আমাকে এখান থেকে বাহির করো। তারপর যদি ইচ্ছে হয় তুমি আমাকে খেয়ে ফেল।
বিড়াল লাথি মেরে মদের গ্লাস ভেংগে ফেলে। আর ইদুর বাহির হয়েতো দৌড় শুরু করে। তখন বিড়ালের রাগ উঠে যায়।
বিড়াল রেগে গিয়ে বলল
বিড়াল :- শালা মিথ্যাবাদী, ধোকাবাজ, বেইমান।
তুইই তো বলছিলি আমাকে এখান থেকে বাহির করো। তারপর ইচ্ছে হলে খেয়ে ফেল।
ইদুর হাসি দিয়ে বলল, রাগ করিসনা দোস্ত তখনতো আমি নেশার মধ্যে ছিলাম।

   15:- এক ফকির ভিক্ষা করতে গিয়ে পড়ল এক পিচ্চির সামনে....
ফকিরঃ - আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দেও বেটা।
পিচ্চিঃ আমি বেটা না, বেটি।
ফকিরঃ আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দাও বেটি।
পিচ্চিঃ বেটি না, আমার নাম স্বর্ণা।
ফকিরঃ আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দাও স্বর্ণা।
পিচ্চিঃ আমার পুরা নাম নাদিয়া শারমিন স্বর্ণা। ভালভাবে বলেন।
ফকিরঃ আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দাও নাদিয়া শারমিন স্বর্ণা।
.
.
.
পিচ্চিঃ হ্যাঁ, এখন ঠিক আছে। মাফ করেন ।

   16:-  বল্টু প্রতিদিন বিকেলে এসে ডাক্তারখানার সামনে দাঁড়িয়ে থাকে আর হাঁ করে তাকিয়ে মেয়ে দেখে।
বেশ কিছুদিন লক্ষ্য করার পর ডাক্তারবাবু একদিন এসে বল্টুকে জিজ্ঞেস করলো..
ডাক্তারঃ কী ব্যাপার মশাই, আপনি প্রতিদিন বিকেলে এসে আমার চেম্বারের সামনে দাঁড়িয়ে এভাবে মেয়ে দেখেন কেন?
ব্যাপার কী?





বল্টুঃ আরে ডাক্তারবাবু, আপনিই তো লিখে রেখেছেন...
মহিলাদের দেখার সময়ঃ বিকাল ৪টা থেকে ৬টা

   17:- এক মেয়ে এক সাধু বাবার নিকট গিয়ে তাঁকে জিজ্ঞেস করল...
মেয়েঃ আচ্ছা বাবা, মেয়েরা যদি ৫টা ছেলের সাথে প্রেম করে তাহলে তাকে খারাপ মেয়ে বলে।
আর একটা ছেলে যদি ৫টা মেয়ের সাথে প্রেম করে তাহলে তাকে খারাপ ছেলে বলেনা কেন?
বাবাঃ (অনেকক্ষণ ভেবে) আচ্ছা মা, ধর একটা তালা যদি অন্নের ৫টা চাবি দিয়া খুলে যায় তাহলে ঐ তালাকে কি বলে?
মেয়েঃ নষ্ট তালা বলবে।
বাবাঃ আচ্ছা...ভাল.... ,আর একটা মাত্র চাবি দিয়া যদি অন্নের ৫ট তালা সহজেই খুলে যায় তাহলে ঐ চাবিকে কি বলে?
মেয়েঃ ভাল চাবি বলে।
বাবাঃ তাহলে মেয়েরা হচ্ছে একটা তালা আর ছেলেরা হচ্ছে চাবি।
এইবার লউ ঠ্যালা .......

   18:-  একছেলে তোতলা হওয়ার কারণে তার বিয়ে হচ্ছেনা ।
একদিন মেয়ে দেখতে যাওয়ার সময় ছেলের মা বলল,বাবা ঐবাড়িতে গিয়ে তুমি কোন কথা বলবে না।
একদম চুপ থাকবে। ঠিকআছে?
ছেলে :- থিথ আতে মা।. ....মেয়ে দেখার সময় মেয়ে চা নিয়ে আসলো।
ছেলে :- (চা মুখে দিতেই চিৎকার দিয়ে বলল)গলম! গলম!.. .... .
মেয়ে :- আলে ফুতমালো! ফুত মালো! হাহাহাহাহা এইবার মনে হয় বেচারার বিয়ে হইয়া যাইবো।

   19:-  বিয়ের দিন কনে কে এত সুন্দর করে সাজায় কেন ?
. .
. .
কারন
. .
জিনিস যেমনই হোক PACKING টা ভাল হউয়া চাই-

   20:-  এক মেয়ে একবার একটা যাদুর চেরাক খুজে পেলো। চেরাক ঘষতেই ভুতবের হয়ে আসলো।
ভুত - বলুন ম্যাডাম,আমি কিভাবে আপনাকে সাহায্য করতে পারি ?
আমি আপনার যে কোনো একটি ইচ্ছা পূরণ করতে পারি।
মেয়ে -আমাকে একটা রাস্তা বানায় দিন যেটা সরাসরি বাংলাদেশ থেকে ......ইংল্যান্ড এ যাবে।
ভুত - এটা তো খুব কঠিন কাজ। আপনি অন্য কিছু বলেন।
মেয়ে - আচ্ছা,তাহলে সবছেলে কে এমনকরে দেও যেনো তারা একটার বেশি মেয়ের সাথে রিলেশন না করে ।
ভুত - ম্যাডাম, আগের কাজ টাই দেন,কয়্টা রাস্তা বানায় দিতে হবে ম্যাডাম ?!

   21:-  জঙ্গলে এক চিতা বিড়ি খাচ্ছিল। তখন এক ইঁদুর আসলো আর বলল: ভাই নেশা ছাইড়া দেও, আমার সাথে আস, দেখ জঙ্গল কত সুন্দর!
চিতা ইদুরের সাথে যেতে লাগল। সামনে হাতি ড্রাগ নিচ্ছিল, ইঁদুর হাতিকেও একই কথা বলল।
এরপর হাতিও ওদের সাথে চলতে শুরু করল। কিছু দূর যাওয়ার পর তারা দেখল বাঘ হুইস্কি খাচ্ছে ।
ইঁদুর যখন তাকেও একই কথা বলল,সাথে সাথে বাঘ হুইস্কির গ্লাস রেখে ইদুরকে দিল রেখে কইষা একটা থাপ্পড়!!
হাতি: বেচারাকে কেন মারতাছ?
বাঘ: এই শালা কালকেও গাঁজা খাইয়া আমারে জঙ্গলে ৩ ঘণ্টা ঘুরাই ছিল.

   22:- এক মেয়ে তার ফোন হারায় ফেলছে। সে মন খারাপ করে তার বাসায় ফিরে গেলো।
তারপর সে কি মনে করে তার ফোন এ কল দিলো যে কেউ ধরে কিনা।
এক ছেলে ফোন ধরলো
-হ্যালো, কে বলছেন্?
মেয়েটা - আমি এই ফোন টার মালিক যেটা দিয়ে আপনি কথা বলতেছেন্।
ছেলে- জি, আমি আপনাকেই খুজতেছিলাম । যাক অবশেষে আপনাকে পাওয়া গেলো।
মেয়েটা খুশি হয়ে- আপনি এতো ভালো যে আমাকে ফোন টা ফেরত দেয়ার জন্য অপেক্ষা করতে ছিলেন ?
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ্।
ছেলে- আরেহ না, আমার এটার চার্জার টা দরকার্, সেটাও প্লিজ দয়া করে একদিন রাস্তায় ফেলে দিয়ে যাইয়েন.

   23:-  একটা অ্যাক্সিডেন্ট হল। অনেক ভিড় জমা হয়ে গেল।
.
.
আবুল দেখতে পারছিল না কিছু।
.
.
তাই সে হঠাৎ চিৎকার করে বলে উঠলো, এইডা তো আমার বাপ ছিল!
.
. ভিড় সরে গেল।
.
.
সামনে এগিয়ে যেয়ে দেখল তো একটা কুকুর মইরা পইরা ছিল

   24:- বল্টু নতুন প্রেমে পরছে। তো চান্দু বল্টুকে বলছে
চান্দুঃ কিরে, তুই নাকি প্রেম করছিস?
বল্টুঃ হ্যাঁ.........
চান্দুঃ মেয়েটিকে দেখাবি না........???
বল্টুঃ নিশ্চয়ই, এখনই চল.........
(কিছুদুর যাওয়ার পর, একটা বাড়ির দুতলায় দাঁড়িয়ে থাকা একটা মেয়ে কে দেখিয়ে)
বল্টুঃ ওই যে দেখ বারান্দায় দাড়িয়ে আছে...
(মেয়েটির দিকে তাকানোর সঙ্গে সঙ্গে বল্টুকে আর চান্দুকে সে পায়ের জুতা দেখালো)
চান্দুর মাথা পুরাই গরম তাকে জুতা দেখিয়ে লজ্জা দিলো....
চান্দুঃ কেন, মিথ্যা কথা বললি? তুই নাবললি মেয়েটি তোকে ভালোবাসে? মেয়েটি তো তোকে জুতা দেখাইতেছে....
বল্টুঃ তুই বুঝবি না, এই ভাষা কেবল প্রেমিকরাই বুঝে, ও আমাকে বাটার (Bata) দোকানের সামনে দাড়াতে বলছে....
চান্দুঃ আগে প্রেমিকরা, প্রেমিকার চোখের ভাষা বুঝতো, আর এখন দেখতাছি তারা জুতার ভাষাও বুঝে..........
কেও আমারে মাইরাল

 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ