বাংলা দম ফাটানো হাসির কৌতুক মজার জোকস হাসির গল্প | bangla new funny golpo | funny jokes golpo

  বাংলা দম ফাটানো হাসির কৌতুক

মজার জোকস হাসির গল্প | bangla new funny golpo | funny jokes golpo

বাংলা দম ফাটানো হাসির কৌতুক  মজার জোকস হাসির গল্প | bangla new funny golpo | funny jokes golpo

বাংলা দম ফাটানো হাসির কৌতুক মজার জোকস হাসির গল্প | bangla new funny golpo | funny jokes golpo


ভালবাসার বুকফাটা কষ্টের shayari


 1:- এক কবুতর একটু নিচু হয়ে উড়ছিল...হঠাৎ এক গাড়ির সাথে ধাক্কা খেয়ে অজ্ঞান হয়ে গেলো এক লোক তাকে নিয়ে গিয়ে খাঁচায় রাখল। 

 যখন কবুতরের জ্ঞান ফিরল,তখন সে খাঁচার ভিতর নিজেকে দেখে বলল, 

 .. 

 .. 

 .. 

 হায় আল্লাহ! আমি জেলে...!! 

 গাড়িওয়ালা কি মারা গেছে নাকি....?? 

 

   ২:-  ফুটপাতে এক বেকারকে শুয়ে থাকতে দেখে এক লোক বলল,ঐ ব্যাটা আরামে ঘুমায় আছস, কাম করতে পারছ না? 

 বেকার: কাম কইরা কী করমু?

 লোক: কাম করলে টাকা কামাইতে পারবি| 

 বেকার: টাকা কামাইয়া কী করমু?

 লোক: টাকা কামাইলে বাড়ি-গাড়ি হইব |

 বেকার: বাড়ি- গাড়ি দিয়া কী করমু?

 লোক: আরামে ঘুমাইতে পারবি| 

 বেকার: তো আমি এতক্ষণ কী করতাছিলাম? 

 

  3:-  বাঘ বাঘিনিকে kiss করতে চাচ্ছিলো... বাঘিনি অতি সন্তর্পনে এদ ওদিক তাকাচ্ছিলো... 

 বাঘ জিজ্ঞেস করলো,কি খুঁজছ? 

 . 

 . 

 . 

 

 . 

 . 

 বাঘিনিঃ দেখছি, Discovery Channel আছে কিনা... শালারা একটুও Privacy রাখে না. 

 

   4:-  জ্যোতিষী মন্টু মিয়ার হাত দেখে বললঃ আপনার জীবনে ১২ জন নারীর আগমন ঘটবে। 

 মন্টু মিয়ার তো আনন্দে মাথা নষ্ট! সে বললঃ কি শোনাইলেন বাবা! এক আনন্দ রাখমু কই! 

 জ্যোতিষীঃ এত খুশি হওয়ার কিছু নাই। 

 . 

 . 

 . 

 . চরম হাসির জোকস্

 . 

 ১২ জনের একজন হবে আপনার স্ত্রী, বাকিরা হবে কন্যা !!! 

 

   5:-  গাধাঃ আমার মালিক আমাকে খুব মারে। 

 কুকুরঃ তাহলে তুই এখান থেকে পালিয়ে যা।

 গাধাঃ না।

 কুকুরঃ কেন???

 . 

 . 

 .

 . 

 গাধাঃ আমার মালিকের সুন্দরী মেয়েটা যখন লেখাপড়া করতে চায় না, তখন মালিক তার মেয়েকে বলে, তোকে এই গাধাটার সাথে বিয়ে দেব মেয়েটাকেও আমার খুব পছন্দ হয়েছে, তাই এত মার খেয়েও এখানে পড়ে আছি!! 

 

   6:-  বল্টু তার বউ- কে কুমিল্লা থেকে ফোন করল.ফোনটা এক চাকর ধরল- 

 চাকর : হ্যালো। 

 বল্টু : ম্যাম সাহেবকে ফোনটা দে।

 চাকর : কিন্তু ম্যাম সাহেব তো সাহেবের সাথে বেড রুমে ঘুমাচ্ছে।

 বল্টু : মানে?? সাহেব তো আমি । 

 চাকর : আমি এখন কি করব??

 বল্টু : দুইজনকে-ই গুলি করে মেরে ফেল ৫ লাখটাকা দিব। 

 চাকর দুইজন- কে গুলি করে মারার পর, 

 চাকর : সাহেব, লাশ ২টা এখন কি করব?? 

 বল্টু : লাশ ২টা বাড়ির পিছনের swimming pool এ ফেলে দে। 

 চাকর : কিন্তু সাহেব, বাড়ির পিছনেতো কোন swimming pool নেই. 

 বল্টু : নেই??? ওহ sorry তাহলে wrong number 

 

   7:-  আমি বাবাকে আজ সরাসরি বলে দিলাম, বাবা আমার 

 ব্ল্যাকবেরি নাহলে অ্যপল লাগব!! 

 বাবা কিনা বলে, এখন আপেলের সিজন না বাপ কমলা খা!! 

 

   8:-  বড় বোন : আচ্ছা, আমি যখন গান করি তখন তুই বারান্দায় গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকিস কেন? 

 ছোট বোন : আমি যে গান গাচ্ছি না সেটা অন্যদের বোঝানোর জন্য। 

 

 

   9:-  আলোকচিত্র সাংবাদিক হরিপদ মহাসড়ক ধরে ছুটে যাচ্ছিলেন। 

 হঠাৎ দেখলেন, পথিমধ্যে এক জায়গায় ভয়ানক দুর্ঘটনা ঘটেছে। জানা গেল, হতাহতের ঘটনাও ঘটেছে। করিৎকর্মা হরিপদ ভাবলেন, দুর্ঘটনাস্থল থেকে চটজলদি কিছু ছবি না তুললেই নয়। 

 ক্যামেরা হাতে এগিয়ে গেলেন তিনি। এদিকে লোকজন ভিড় করে দাঁড়িয়ে আছে। 

 হরিপদ ছবি তুলবেন কি, ঘটনাস্থলের কাছাকাছি যাওয়াই দায়। 

 ফন্দি আঁটলেন হরিপদ। উঁচু গলায় বলতে শুরু করলেন, দেখি ভাই, আমাকে একটু সামনে যেতে দেন। 

 যিনি মারা গেছেন, তিনি আমার অত্যন্ত আপনজন…একটু সামনে যেতে দিন। 

 হরিপদকে জায়গা করে দিল লোকজন। হরিপদ সামনে গিয়ে দেখলেন, দুটো ছাগল মরে পড়ে আছে! 

 

   10:-  চীনা ভাষা জানে, এমন একজনকে খুঁজে বের করলেন নাজমুদ্দিন সাহেব। 

 বললেন, আমাকে সাহায্য করুন। অনেক কষ্টে আপনাকে খুঁজে পেয়েছি। 

 লোকটা বললেন, আমাকে কেন খুঁজছিলেন, বলুন তো? 

 নাজমুদ্দিন: আমার এক চীনা বন্ধু ছিল, নাম তার চিং হোয়াই। ওর আর আমার দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব হলেও আমি চীনা ভাষা জানি না। চিং হোয়াইও চীনা ভাষা ছাড়া আর কোনো ভাষা জানে না। 

 কয়েক মাস আগে দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল চিং। 

 ওর সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখি, বেচারার করুণ হাল। নাকে-মুখে অক্সিজেনের নল লাগানো। 

 আমাকে কাছে পেয়েই ও কাতর হয়ে উঠল, বলল, লি কায় ওয়াং কি গুয়ান, বলতে বলতেই বেচারা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করল। এদিকে আমি তো চীনা ভাষা জানি না। 

 বন্ধুর শেষ কথার অর্থ উদ্ধার করতে আমি দিনের পর দিন ঘুরে বেড়িয়েছি। 

 এখন আপনিই আমাকে এই মনঃকষ্ট থেকে উদ্ধার করতে পারেন। বলুন, এর অর্থ কী? . 

 . 

 কিছুক্ষণ ভেবে নিয়ে বললেন চীনা ভাষা অনুবাদকারী, এর অর্থ হলো, অক্সিজেনের নলটার ওপর থেকে সরে দাঁড়াও! 

 

   11:-  এক তরুণী মেয়ে দোকানে গেল একটা কথা বলা টিয়ে পাখি কিনতে। 

 দোকানদার একটা পাখির খুব প্রশংসা করল,এটা নাকি সব বুঝে , নিজে থেকেই অনেক কিছু শিখে নেয় । 

 মেয়েটা খুশি হয়ে পাখিটাকে গিয়ে জিজ্ঞেস করল , আচ্ছা আমাকে দেখে আমার সম্পর্কে কি মনে হয় তোমার?

 পাখিটা ঠাস করে বলে বসল, বেশী সুবিধার না, বাজে মাইয়া!

 মেয়েতো পুরাই টাশকি খেয়ে গেল ! রেগেমেগে দোকানদারকে গিয়ে অভিযোগ করল । 

 দোকানদার পাখিটাকে ধরে এক বালতি পানিতে কয়েকটা চুবানি দিল , এরপর জিজ্ঞেস করল,

 আর খারাপ কথা বলবি?

 পাখিটা ভালো মানুষের(!) মত মাথা নাড়ায় আর 

 বলে , না না , আর বলব না 

 মেয়েটা খুশি হয়ে আবার জিজ্ঞেস করে , মেয়েটা: আচ্ছা আমি যদি রাতে ঘরে একজন পুরুষ নিয়ে ঢুকি , তুমি কি মনে করবে? 

 পাখিটা: তোমার স্বামী 

 মেয়েটা: যদি দুজনকে নিয়ে ঢুকি?

 পাখিটা: তোমার স্বামী আর দেবর 

 মেয়েটা: যদি তিনজনকে নিয়ে ঢুকি? 

 পাখিটা: তোমার স্বামী , দেবর আর ভাই । 

 মেয়েটা: যদি চারজনকে নিয়ে ঢুকি?

 পাখিটা দোকানদারকে চেঁচিয়ে ডাকল, 

 ঐ মিয়া বালতি নিয়া আও ! আগেই কইছিলাম

 এই মাইয়া সুবিধার না , বাজে মাইয়া!

 

 

   12:-  এক চেইন স্মকার কে একদিন ২ টা সিগারেট একসাথে জ্বালাতে দেখে এক ব্যাক্তি জিজ্ঞাসা করলো , ভাই, শেষ খাওয়া খাচ্ছেন নাকি? 

 লোকটি উত্তর দিল, আমার বন্ধু মারা জাওয়ার আগে আমাকে বলে গিয়েছে , দোস্ত, যখনি বিড়ি খাবি, আম্র নাম করেও একটা খাবিএই জন্যেই ২ টা খাচ্ছি। 

 এর কিছু দিন পর একদিন তাকে ১ টি সিগারেট খেতে দেখে লোকটি আবার জিজ্ঞাসা করলো ,কি ভাই? বন্ধুর কথা ভুলে গেলেন নাকি?

 লোকটির উত্তর,ভাই, আমি সিগারেট খাওয়া ছেরে দিয়েছি । এখন শুধু বন্ধুর টা খাচ্ছি।। 

 

   13:-  জিবন বীমা আবেদনের ফরম লিখে ভর্তি করার সময় রাম রতন দেখতে পেল এক জায়গায় লেখা আছে, বেচে থাকলে বাবার বয়সঃ বেচে থাকলে মার বয়স সে ঐ দুটি ঘরে লিখে দিল ১০৬ আর ১০২ । 

 বীমা কর্মচারী ফরম দেখে তো চমকে ঊঠল - না না আপনার মা বাবা এখনো এত বুড়ো হতে পারে না । 

 - না না বুড়ো হবে কেন? জবাব দিল রাম রতন তারা তো মারা গেছেম । তবে তারা বেচে থাকলে এখন এই বয়স হয়তো । 

 

   14:-  এক লোক একটি মাছ ধরল। বাসায় এসে পানি গরম করার জন্য পানির কল ছাড়ল, পানি নাই.. 

 চিন্তা করল, ভেজে খাবে। চুলা জ্বালাতে গেল, গ্যাস নাই...

 ভাবল, তাহলে ওভেনে রান্না করবে, দেখে কারেন্ট নাই...

 তখন ভেবে দেখল, তাহলে মাছ দিয়ে আর কী হবে।

 সে নদীতে গিয়ে ছেড়ে দিল মাছটাকে।

 পানিতে পড়েই মাছটা চেঁচিয়ে উঠল, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, হাসিনা-খালেদা জিন্দাবাদ। 

 

   15:-  ১ম ব্যক্তিঃ কয়টা বাজে? 

 ২য় ব্যক্তিঃ (কথা না বলে) মারলো এক ঘুষি।

 ১ম ব্যক্তি একেবারে ড্রেনে গিয়ে পড়ল 

 জনৈক দোকানদার বলল আরে ভাই উনি কম কথা বলতে ভালবাসেন। 

 তাই সব কিছু কাজ দ্বারা বুজাতে চান। মানে এখন ১ টা বাজে।

 ১ম ব্যক্তিঃ ভাগ্যিস ১২ টা বাজে নি....... 

 

   16:-  চল্লিশ বছর পার হয়ে গেছে তবু বিয়ে করেনি এক লোক। একদিন একজন এর কারণ জিজ্ঞেস করল। 

 লোকটি বলল, সারা জীবন আমি একটা পারফেক্ট মেয়ের খোঁজ করছিলাম।

 –তা একটিও পান নি? 

 –পেয়েছিলাম একটি, কিন্তু সে আবার একটা পারফেক্ট ছেলের অপেক্ষায় ছিল। 

 

   17:-  এক মেয়ের বন্ধু চা খাবে, মেয়েটির কাছে চা ছিল কিন্তু দুধ ছিল না তখন মেয়েটি তার কাপড় খোলে. 

 . 

 . 

 . 

 . 

 আর অন্য কাপড় পড়ে দুধ নিতে দোকানে যায়.... 

 আপনাদের চিন্তা ভাবনা পাল্টান, চরিত্র মানুষের মানবীয় গুণ... 

 

   18:-  বল্টু ব্যাংকে গিয়ে একমহিলা কর্মকর্তীকে বলল, 

 বল্টু : এই শালী,আমি Account খুলুম। ৷ 

 মহিলা কর্মকর্তী : দেখুন, ভদ্রভাবে কথা বলুন৷। 

 বল্টু : তোর ভদ্রতার গুল্লি মারি ! Account খুল জলদি ৷ মহিলা কর্মকর্তী ম্যানেজারের কাছে গিয়ে অভিযোগ করল। 

 ↓ 

 ম্যানেজার : কি ব্যাপার, আপনি এত অভদ্র আচরণ করছেন কেন ? 

 বল্টু : অভদ্র আচরণের খেতায় আগুন৷ শালা, আমি লটারীতে ১০ কোটি টাকা পাইছি ৷ Account খুলব কেমনে হেইডা ক ! ↓ 

 ম্যানেজার : আরে স্যার আপনি এই হারামজাদীর সাথে কিসের কথা কন ? 

 ↓ 

 স্যার, আপনি আমার সাথে আসেন. 

 

   19:-  টিনা রাস্তা দিয়ে হাঁটছে। 

 পাখির দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময় একটা খাঁচার তোতাপাখি তাকে দেখে বললো, অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুৎসিত! 

 টিনা চটে গেলেও কিছু বললো না, পাখির কথায় কী আসে যায়? পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময়ও একই ঘটনা ঘটলো, পাখিটা বলে উঠলো, অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুৎসিত! 

 টিনা দাঁতে দাঁত চেপে হজম করে গেলো। 

 তার পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময়ও পাখিটা বলে উঠলো, অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুৎসিত! 

 এবার টিনা মহা চটে দোকানের ম্যানেজারকে হুমকি দিলো, সে মাস্তান লেলিয়ে এই দোকানের বারোটা বাজিয়ে ছাড়বে। 

 ম্যানেজার মাফ চেয়ে বললো, সে এর বিরূদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে, পাখিটা আর এমন করবে না। 

 তার পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময় পাখিটা বলেউঠলো, 

 অ্যাই আপু!

 টিনা থমকে দাঁড়িয়ে পাখির 

 মুখোমুখি হলো, কী? 

 পাখিটা বললো, বুঝতেই তো পারছেন। 

 লুল লুল লুল.. 

 

   20:-  কৌতুক ১ ভদ্রলোক : ওই মিয়া, তুমি না আগে রেলস্টশনে ভিক্ষা করতা, এইখানে আইছ ক্যান? 

 ভিক্ষুক : সেইযায়গাটা মাইয়ার জামাইরে যৌতুক দিছি 

 কৌতুক ২ 

 ভিক্ষুক জুতার দোকানে এসে বলল: কিছু খাওন দিবেন?

 দোকানদার: গাধা নাকি? জুতার দোকানে কি খাওন পাওয়া যায়? 

 ভিক্ষুক: না মানে... পাশের দোকানে খাওন চাইয়া জুতার বাড়ি খাইছি তাই জুতার দোকানে খাওন চাইলাম । 

 

   21:-  এক হাঁড়কিপটে লোকের ঘরে মেহমানএল, 

 কিপটে : কি খাবেন?? ঠান্ডা না গরম?? 

 মেহমান : ঠান্ডা । 

 কিপটে : পেপসি নাকি রুহ আফজা??

 মেহমান : পেপসি । 

 কিপটে : গ্লাসে খাবেন নাকিবোতলে?? 

 মেহমান : গ্লাসে । 

 কিপটে : নরমাল গ্লাসে না ডিজাইনওয়ালা গ্লাসে?? 

 মেহমান : ডিজাইন ওয়ালা গ্লাসে । 

 কিপটে : কি ডিজাইন ফুলের নাকিফলের?? 

 মেহমান : ফুলের ডিজাইন । 

 কিপটে : কি ফুল, গোলাপ না বেলি? 

 মেহমান : গোলাপ ফুলওয়ালা । 

 কিপটে : বড় বড় গোলাপ ফুলওয়ালানাকি ছোট ছোট গোলাপওয়ালা? 

 মেহমান : ছোট ছোট । 

 কিপটে : সরি আপনাকে তাহলে আমিআর পেপসি খাওয়াতে পারলাম না....কারন আমার ঘরে ছোট ছোটগোলাপের ডিজাইন ওয়ালা কোনগ্লাস নেই!!!!! 

 বাড়িতে আসার জন্য ধন্যবাদ!!!!! আবারআসবেন!!!! 

 

   22:-  পুলিশ : তুমি কোথায় থাকো..? 

 বল্টু : আমার বাবা মা এর সাথে

 পুলিশ : তোমার বাবা মা কোথায় থাকেন? 

 বল্টু : আমার সাথে

 পুলিশ : তোমরা সবাই কোথায় থাকো ? 

 বল্টু : একসাথে 

 পুলিশ : উফফ তোমার বাসা কই ? 

 বল্টু: আমার প্রতিবেশীর বাসার পাশে 

 পুলিশ : তোমার প্রতিবেশীর বাসা কোথায় ? 

 বল্টু : আপনারে যদি বলি আপনি বিশ্বাস করবেন না

 পুলিশ : আরে ভাই আগে বল কই? 

 . 

 . 

 . 

 . 

 . বল্টু : আমার বাসার পাশে… 

 

  23:-  ৭ বছর বয়সি একটি ছেলে রাস্তাদিয়ে যাচ্ছে ।

 লুঙ্গি পরে লুঙ্গির পেছনের দিকে খানিকটা ছেড়া তোছেলেটি রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় একদল কলেজ পড়ুয়া মেয়ে তার পেছনে।তারা প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছে। 

 *

 * 

 হটাৎ মেয়ে গুলোর নজর পড়ল ছেলেটার লুঙ্গির পেছনে ছেড়ারওপর।তখন মেয়েদের ভেতর থেকে একটি মেয়ে বলে উঠলো। 

 *

 * 

 * 

 মেয়ে: এই ছেলে লুঙ্গিটা একটুঘুরায়ে পরো।তোমার জয়বাংলা দেখা যায়। 

 *

 * 

 * 

 ছেলে: আপা পেছোনে তো জয়বাংলা দেখা যাচ্ছে লুঙ্গি টা ঘুরয়ে পরলেসোনারবাংলা দেখা যাবে। 

 

   24:-  রাজার মেজাজ খারাপ।রাজপ্রাসাদ থেকে বেরিয়ে শিকারে যাওয়ার পথে হোজ্জা সামনে পড়ে গেলেন। 

 হোজ্জাকে দেখে রাজার মেজাজ আরো বিগড়ে গেলো। 

 প্রহরীদের রাগত গলায় বললেন, শিকারে যাওয়ার পথে হোজ্জার সামনে পড়ে যাওয়াটা আমার ভাগ্যের জন্য খারাপ। 

 ওকে আমার দিকে তাকাতে দিয়ো না, চাবুকপেটা করে ওকে পথ থেকে সরিয়ে দাও।

 প্রহরীরা তা-ই করল। শিকার কিন্তু ভালোই হলো।

 রাজা হোজ্জাকে ডেকে পাঠালেন, আমি সত্যি দুঃখিত, হোজ্জা। 

ভেবেছিলাম তুমি অশুভ। কিন্তু তুমি তা নও। হোজ্জা বললেন, আপনি ভেবেছিলেন আমি অশুভ! 

 আপনি আমাকে দেখার পর ভালো শিকার করেছেন। আর আমি আপনাকে দেখে চাবুকপেটা খেয়েছি। 

কে যে শুভ কে যে অশুভ, বুঝলাম না। 

 


হাসতে হাসতে দাম বন্ধ হয়ে যাওয়ার মত জোকস্

  

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

3 মন্তব্যসমূহ