সেরা হাসির কৌতুক । চরম হাসির কৌতুক | bangla funny jokes golpo

সেরা হাসির কৌতুক । চরম হাসির কৌতুক | bangla funny jokes golpo



সেরা হাসির কৌতুক । চরম হাসির কৌতুক | bangla funny jokes golpo
সেরা হাসির কৌতুক । চরম হাসির কৌতুক | bangla funny jokes golpo


জোকস :-1

"বিচারক:- তুমি কেন গাড়িটি চুরি করেছিলে?

আসামি:- আমি দেখেছিলাম গাড়িটি একটি কবরখানার বাইরে দাঁড় করানো। তাই ভেবেছিলাম গাড়ির মালিকের আর এটা হয়তো দরকার নেই।"



জোকস :-2

"বিচারক কাঠগড়ার দিকে তাকিয়ে:- আপনি মুক্ত।

আসামি:- মানে কী?

বিচারক:- মানে হচ্ছে, আপনার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছিল, তা প্রমাণ করা যায়নি।

আসামি:- তার মানে লুটের টাকা আমি নিজের কাছেই রাখতে পারব?"



জোকস :-3

"বিচারক :- চুরি করার সময় একবারও তোমার স্ত্রী আর মেয়ের কথা মনে হয় নি?

চোর :- হয়েছে, হুজুর। কিন্তু দোকানটায় শুধু ব্যাটাছেলের কাপড়ই ছিল।"



জোকস :-4

"বিচারক : নিজ হাতে তুমি তোমার বাবা-মাকে গুলি করে মেরেছ। এ‌টা স্বীকার করার পর তোমার আর কী বলার আছে ?

আসামী :- এখন আমি এতিম। এতিমের অপরাধ মাফ করে দিন, হুজুর।"


 


জোকস :-5

"বিচারপতিঃ- আমি এবার এই মামলার রায় জানাব। আমি কথা বলার সময় কেউ কথা বলবেন না। বলতে চাইলে আদালতকক্ষ থেকে বের হয়ে যান।

আসামিঃ- স্যার, আমি কথা বলতে চাই, আমাকে বের করে দিন।"


 


জোকস :-6

"বিচারকঃ- কী হে ? তুমি ওই বাড়ির তালা ভাঙ্গতে গেলে কেন ?

চোরঃ- কি করব স্যার আমার কাছে যে চাবি গুলো ছিল তার একটা দিয়েও তালাটা খুলতে পাছিলাম না যে, তাই"


 


জোকস :-7

"বিচারকঃ- একমাত্র আজে বাজে নেশার কারণেই আজ তোমার এই দশা !

অভিযুক্তঃ- ধন্যবাদ হুজুর। একমাত্র আপনিই আমার কোন দোষ দিলেন না।"


জোকস :-8

"বিচারকঃ- আপনার পেশা কী?

আসামিঃ- জি, আমি তালা এক্সপার্ট।

বিচারকঃ- তালা এক্সপার্ট! আপনার কাজ তো দিনে থাকার কথা। কিন্তু রাত দুটোয় আপনি সোনার দোকানে কী করছিলেন?

আসামিঃ- ওদের গেটের তালাটা ঠিক আছে কিনা পরখ করে দেখছিলাম!"



জোকস :-9

"বস:- আমরা কাউকে চাকরি দেওয়ার ক্ষেত্রে মাত্র দুইটা নিয়ম মেনে চলি।

প্রার্থী:- কী কী স্যার?

বস:- আমাদের দ্বিতীয় নিয়ম হচ্ছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। আপনি কি এখানে আসার আগে রুমের বাইরে রাখা ম্যাটে জুতার তলা মুছে এসেছেন?

প্রার্থী:- জি স্যার।

বস:- আমাদের প্রথম নিয়ম হলো বিশ্বাসযোগ্যতা এবং আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে বাইরে কোনো ম্যাটই ছিল না! কাজেই আপনাকে বিশ্বাস করা যাচ্ছে না।"



জোকস :-10

"বস:- আপনি সাঁতার জানেন?

চাকরিপ্রার্থী:- জি না।

বস:- জাহাজের ক্যাপ্টেন পদে চাকরির জন্য আবেদন করেছেন, আর সাঁতার জানেন না?

চাকরিপ্রার্থী:- কিছু মনে করবেন না স্যার। উড়োজাহাজের পাইলট কি উড়তে জানে?"



জোকস :-11

"বিমানবাহিনীতে একটি ইন্টারভিউ।

–সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনী- এই তিনটির মধ্যে বিমানবাহিনীকে পছন্দ করলে কেন?

–একমাত্র বিমানবাহিনীর যোদ্ধারাই পালানোর সময় ঘন্টায় 500 মাইল বেগে পালাতে পারে।"



জোকস :-12

"বাড়ির কর্ত্রী ছোকরা চাকরকে ডেকে ডেকে সারা হয়ে শেষ পর্যন্ত কানটা ধরে নিয়ে এলেন।

কর্ত্রীঃ- ‘মুখে কথা নেই কেন? আমি এদিকে ডেকে ডেকে হয়রান!’ তবু ছোকরা চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকে, কোনো কিছু বলে না। রাগে কর্ত্রী কয়েক ঘা বসিয়ে দিলেন এবং আশা ছেড়ে বসে পড়লেন। তাঁর দুরবস্থা দেখে প্রতিবেশী গৃহিণী এগিয়ে এলেন।

প্রতিবেশী গৃহিণীঃ- কথার জবাব দাও না কেন? তাহলে তো এত হাঙ্গামা হয় না।

এবার চাকর ছোকরা কাঁদো কাঁদো হয়ে মুখ খুলল, ‘কেমনে দিমু, মুহে মুহে জবাব দেওন যে বিবি সাহেব মানা কইরা দিছেন।"



জোকস :-13

"বাবুর্চি রান্না করছিল।

গৃহকর্ত্রী ধমকে উঠলেন, এ কী, তুমি না ধুয়েই মাছ রান্না করছ!

–মাছ তো সারা জীবন পানিতেই ছিল মেমসাহেব, ওটা আবার ধোয়ার কী দরকার।"


 


জোকস :-14

"বাড়ীর কর্তা(নতুন কাজের লোক কে):: ঠিক আছে তুমি আজ থেকে কাজে লেগে যাও। প্রতিদিন 20 টাকা করে পাবে । চার মাস পর থেকে 40 টাকা করে পাবে।

কাজের লোক: আমি তাহলে চার মাস পরেই আসবো।"


 


জোকস :-15

":বলো তো হাতি কোথায় খুঁজে পাওয়া যায়?

:হাতি কখনো খুঁজতে হয় না। হাতি এত বড় যে কখনো হারায় না।"



জোকস :-16

"বিমান চলা অবস্থায় জানালা দিয়ে হাত কীভাবে বের করা যায় তা অবশ্য আমি এখনো জানি না।/

আমেরিকার এক লোক, রাশিয়ার এক লোক এবং বাংলাদেশের এক লোক বিমােন করে যাচ্ছিলেন। রাশিয়ার লোকটি হাত বের করে বললেন, ‘আমরা এখন সাইবেরিয়ার ওপর দিয়ে যাচ্ছি।;’ কেমন করে বুঝলেন জিজ্ঞেস করাতে উনি বললেন', কারণ বাইরে অনেক ঠান্ডা।

কিছুক্ষণ পর আমেরিকার লোকটি হাত বের করে বললেন, ‘আমরা এখন নিউইয়র্কের ওপর দিয়ে যাচ্ছি, কারণ এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংয়ের সঙ্গে গুঁতা খেয়ে আমার হাত ছিলে গেছে।’

শেষমেশ বাংলাদেশের জন হাত বের করে বললেন, ‘আমরা এখন গুলিস্তানের ওপর দিয়ে যাচ্ছি।’ বাকি সবাই জিজ্ঞেস করাতে উনি বললেন, ‘কারণ আমার হাতে একটা ক্যাসিও ঘড়ি ছিল, সেটা নাই হয়ে গেছে।."



জোকস :-17

"বলুন দেখি,,সত্য এবং মিথ্যার মধ্যে পার্থক্য কী?

সত্য বলে ফেললেই হয়। কিন্তু মিথ্যা বলার পর মনে রাখতে হয়!!"



জোকস :-18

"ব্যাঙ্ক ডাকাতি করে ডাকাত-দল চলে যাচ্ছে।

এক ডাকাত বলল, যাওয়ার আগে টাকাটা একবার গুনে নিলে হত না, ওস্তাদ?

সর্দার বলল, গোনার দরকার নেই। কাল পত্রিকা দেখলেই হবে।"



জোকস :-19

"বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে ছিল এক তরুণ আর এক তরুণী।


তরুণ:- বাহ্, লিপস্টিকের রংটা বেশ।


তরুণী:- ধন্যবাদ।


তরুণ:- কানের দুলটাও খুব সুন্দর।


তরুণী:- ধন্যবাদ।


তরুণ:- হাতের চুড়িগুলো খুব মানিয়েছে।


তরুণী:- ধন্যবাদ ভাইয়া।


তরুণ:- বলছিলাম, তবু আপনাকে দেখতে একেবারেই ভালো দেখাচ্ছে না!"


 


জোকস :-20

বুড়িগঙ্গার ময়লা পানিতে এক লোককে নামতে দেখে সাংবাদিক প্রশ্ন করলেন, ‘ভাই, নদীতে কী করছেন?


-গোসল করছি।-


-কিন্তু নদীর পানি তো খুবই ময়লা।


-সমস্যা নাই। সাবান দিয়ে গোসল করছি।!"

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ