বাংলা জোকস হাসির কৌতুক । সেরা হাসির কৌতুক । চরম হাসির কৌতুক

বাংলা জোকস হাসির কৌতুক । সেরা হাসির কৌতুক । চরম হাসির কৌতুক



বাংলা জোকস হাসির কৌতুক । সেরা হাসির কৌতুক । চরম হাসির কৌতুক
বাংলা জোকস হাসির কৌতুক । সেরা হাসির কৌতুক । চরম হাসির কৌতুক



                            1:-

বাড়িতে অতিথি বেড়াতে এসেছে বাসায় ছোট বাচ্ছার সঙ্গে খাতির জমানোর চেষ্টা করছে-


অতিথি :- কাছে এস বাবু আমাকে একটু চুমু দাও।তাহলে তোমাকে পাঁচ টাকা দেব।।
বাবু :- শুধু অষুধ খাওয়াতেই মা এর থেকে বেশি দেয়।।

                         2:-
বস :-এ কী টাইপিষ্ট নিয়েছেন? সুন্দরী তাতে সন্দেহ নেই-কিন্তু প্রতিটি লাইনে এক গন্ডা ভুল। আপনাকে বলি নি,,টাইপিষ্ট নেবার সময় গ্রামারের দিকে নজর রাখবেন।
ম্যানেজার :- শুনতে ভুল হয়েছিল স্যার। আমি গ্ল্যামারের দিকে নজর রেখেছিলাম।

                       3:-
বড় কর্তার সেদিন মেজাজ খুবই খারাপ। অফিসে ঢুকেই দেখলেন পিয়নটা হাতে কিছু কাগজ নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
বড় কর্তা:- এই, কাজের কাজ তো কিছু করিস না।হাতে কী?
পিয়ন:-স্যার চিঠি।।
বড় কর্তা:-কোন ছাগলের চিঠি??
পিয়ন:-স্যার আপনার।
বড় কর্তা:-কোন গাধা লিখেছে?
পিয়ন:- স্যার আপনার বাবা!

                    4:-
বসের সঙ্গে ফোনে কথা হচ্ছে কর্মচারীর।।
কর্মচারী:-স্যার,, আজকে আমার শরীরটা খুব খারাপ। আজ অফিসে আসতে পারব না।
বস:-শরীর খারাপ থাকলে আমি কী করি জানো? আমার প্রেমিকার সঙ্গে রিকশায় ঘুরে বেড়াই, বেশ ভালো লাগে।তুমিও চেষ্টা করে দেখতে পারো।
কিছুক্ষণ পর বসকে ফোন করলেন কর্মচারী। বললেন, ‘স্যার, আপনার বুদ্ধিটা বেশ কাজে লেগেছে। রিকশায় ঘুরে খুব ভালো লাগছে। আপনার প্রেমিকাও বেশ স্মার্ট, রিকশা ভাড়াটা সেই দেবে বলেছে…!

                         5:-
বস বলছেন কর্মচারীকে,‘আপনি কি মৃত্যুর পরের জনমে বিশ্বাস করেন?’
কর্মচারী:-জি স্যার।।
বস:- হুমম্, করারই কথা। গতকাল আপনি মায়ের মৃত্যুবার্ষিকীর কথা বলে অফিস থেকে ছুটি নেওয়ার পর আপনার মা অফিসে এসেছিলেন, আপনার সঙ্গে দেখা করতে!

                         6:-
বস-কর্মকর্তার মধ্যে কথা হচ্ছে—
কর্মকর্তা:-স্যার, এবার আমার বেতনটা একটু বাড়িয়ে দিলে ভালো হতো।
বস:-কেন?
কর্মকর্তা:- গত সপ্তাহে বিয়ে করেছি। তাই আগের বেতনে দুজনের চলাটা বেশ কষ্ট হবে, স্যার।
বস:-শুনুন, অফিসের বাইরের কোনো দুর্ঘটনার জন্য অফিস কোনোভাবেই দায়ী নয়। আর তার জন্য জরিমানা দিতেও অফিস রাজি নয়।


                      7:-
বস :-কী ব্যাপার অফিস ৯ টায় শুরু তুমি এসেছো ৫ টায়?
কর্মচারী :-স্যার আজ বিয়ে করলাম যে।
বস :- দেখ এই ঘটনা যেন আর না হয়।.


                        8:-
"বস :- এ কী! আজ অফিসের হিসাব মিলাবার শেষ তারিখ আর ক্যাশিয়ার নেই?কোথায় গেছেন তিনি?
কেরানি :-তিনি গেছেন রেস খেলতে, স্যার।
বস :-রেস খেলতে? আমি কি ঠিক শুনছি?
কেরানি :-জি স্যার। যাবার আগে বলে গেছেন ক্যাশ মেলাবার এটাই তার শেষ সুযোগ।"

                            9:-
বড় বাবু টেলিফোন ধরে শুনলেন, , অন্য দিক খুব বয়স্ক একজন লোক কাঁপা কাঁপা গলায় বলছেন – মাফ করবেন আপনাদের অফিসের সুভাষকে একটু ডেকে দেবেন?
কে বলেছেন ?- বড় বাবু জিজ্ঞেস করলেন
আমি ওর ঠাকুদা বলছি – জবাব এলো
বড় বাবু এবার গম্ভীর ভাবে বললেন- দুঃখিত সুভাষ আফিসে নেই। সে আপনাকে পোড়াতে গিয়েছে।

                        10:-
বাড়িতে অতিথি এসেছেন। মা পল্টুকে ডেকে বললেন,‘বাবা পল্টু, জলদি অতিথিদের জন্য বাইরে থেকে একটা কিছু নিয়ে এসো তো’।
দৌড়ে ঘর থেকে বেরিয়ে গেল পল্টু। কিছুক্ষণ পর ফিরল খালি হাতে।
মা:-কী হলো? কী আনলে ওনাদের জন্য?
পল্টু:- ট্যাক্সি! ওনারা যেন চটজলদি বাড়ি ফিরতে পারেন!

                       11:-
বিচারক:- আপনার অপরাধ?
অভিযুক্ত ব্যক্তি:-আমি আমার ঈদের কেনাকাটা একটু আগেভাগে সেরে ফেলতে চেয়েছিলাম।
বিচারক:-কতখানি আগে?
অভিযুক্ত ব্যক্তি:- দোকান খোলার আগে।

12:-


"বিচারক আসামিকে:
—নকল টাকা বানিয়েছিলেন কেন?
—আসল টাকা বানাতে শিখিনি বলে।"

13:-
বিচারক :-তোমার বয়স কত?
আসামি :- সাত বছর
বিচারক :-এটুকু বয়সেই পকেটমার শুরু করেছ?
আসামি :- তা হলে আপনিই বলে দিন কত বছর বয়স থেকে শুরু করব??

 

                         14:-
বিচারক :-এক বছরের জেল না ১০ হাজার টাকা জরিমানা, কোনটা চাও তুমি?
আসামি :- টাকাটাই দিন জনাব… ওটাই আমার বেশি প্রয়োজন।।

                            15:-
বিচারক :-আপনি কি দোষী না নির্দোষ??
আসামি :- রায় দেবার জন্য বেতন কি আপনি পান না আমি??

                         16:-
বিচারক :-তুমি দোকান থেকে নতুন স্যুট চুরি করলে কেন?
আসামি :- ছেঁড়া জামাকাপড় পরে আপনার সামনে আসতে লজ্জা করবে তাই।।

                          17:-
বিচারক :-তুমি পকেট মারতে গিয়ে ধরা পড়েছে। তোমার দোষ স্বীকারে আপত্তি আছে?
আসামি :-আমি নিরপরাধ হুজুর। ধরা পড়ার জন্য আমি দায়ী নই। লোকটার পকেট এত ছোট ছিল যে, হাতটা টুকিয়ে আর বের করতে পারি না।।

                         18:-
বিচারক :-আপনি বলেছেন- আপনার বন্ধুর সঙ্গে অবৈধ প্রণয় চলছিল বলে বউকে খুন করেছেন। কিন্তু আপনি আপনার বন্ধুকে খুন না করে বউকে খুন করলেন কেন?
আসামি :- হুজুর আমার অনেক বন্ধু। সপ্তায় একজন করে বন্ধুকে মারার চেয়ে বউকে মারাই সহজ মনে হল তাই।।

 

                            19:-
বিচারক :-রাত বারটার সময় খিড়কি দরজা দিয়ে তুমি এই মহিলার বাড়িতে ঢুকেছিলে কেন?
আসামি :-ভেবেছিলাম, ওটা আমার নিজের বাড়ি।।
বিচারক :-বেশ, যদি তাই হয়, তা হলে এই মহিলাকে দেখে জানালা টপকে চৌবাচ্চার আড়ালে লুকাতে গেলে কেন??
আসামি :-ভেবেছিলাম, ইনি আমার স্ত্রী।

 
20:-


বিচারক :-এই নিয়ে তোমাকে ছয় বার আমার কোর্টে আসতে হল।. লজ্জায় তোমার মরে যাওয়া উচিত। কতখানি জানোয়ার হলে মানুষ এত শাস্তি পাওয়ার পরও আবার মদ খায়!!গলায় দড়ি দিয়ে তোমার আত্মহত্যা করা উচিত।
আসামি :- স্যার, কথাটা সত্যি। তবে আমিও তো আপনাকে এই আদালতে ছয় বার দেখেছি,,কিন্তু সেজন্য আমি তো আপনাকে কোনোদিন এভাবে গালাগাল করি নি।,.।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ