বাংলা দম ফাটানো হাসির কৌতুক | funny jokes golpo bangla

বাংলা দম ফাটানো হাসির কৌতুক | funny jokes golpo bangla


বাংলা দম ফাটানো হাসির কৌতুক | funny jokes golpo bangla
বাংলা দম ফাটানো হাসির কৌতুক | funny jokes golpo bangla


1:-ছাত্রঃ ম্যাডাম আপনি কি মুরগি ?

ম্যামঃ কি সব আলতু ফালতু কথা বলো !! আমি কেন মুরগি হবো ?

ছাত্রঃ তাহলে আপনি আমার খাতায় প্রতিদিন ডিম দেন কেন ??


2:-ছেলে লন্ডনে থাকেন| অনেক দিনের শখ গ্রামের বুড়ো বাবা মাকে লন্ডন দেখানোর।। অবশেষে ভিসা ম্যানেজ করে বাবা মার জন্য টিকেট পাঠালেন বাংলাদেশে।।

নির্ধারিত দিনে তারা এয়ারপোর্ট থেকে বিমানে উঠলেন লন্ডনের উদ্দেশ্যে । বিমান তখন মধ্য আকাশে বুড়োর আবার ডায়াবেটিকের সমস্যাআছে কিছুক্ষন পর পর পানির তেষ্টা পায় । অনেকক্ষন চেপে রাখলেও অবশেষে বুড়ি: কে বল্লেন পানি খাব পানি দাও ….

বুড়ি :এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখ, অনেক সুন্দর সুন্দর মেয়েরা ঘুরা ফিরা করছে বিমানে কিন্তু ওদের কোন অনুরোধ করতে সাহস হলো না |। শেষে নিজেই পানির খোজে গেলেন আর বিমানের টয়লেটে পানির খোঁজ পেলেন, সেখান থেকে পানি এনে বুড়োকে খাওয়ালেন ।|

. কিছুক্ষন পর বুড়োর আবারও তেষ্টা পেল বুড়ি আবার আগের জায়গা থেকে পানি এনে বুড়োকে খাওয়ালেন |।

এভাবে তিন চার বার পানি খাওয়ানোর পর শেষ বার বুড়ি খালি হাতে ফেরত এলো ।


বুড়ো: জিজ্ঞেস করল কি ব্যাপার পানি কই ?


বুড়ি: উত্তর দিল এতক্ষন যেই কুয়া থেকে পানি আন ছিলাম, এখন সেই কুয়ার উপর একটা ল্যাংটা বেটা বসে আছে |।



.3:-ছেলেঃ (চিৎকার করে) হে আল্লাহ, এবারের জন্মদিনে আমাকে একটা ফুটবল উপহার দিও ।

. মাঃ এভাবে চিৎকার করে কথা বলো না, আল্লাহ কালা না ।

. ছেলেঃ কিন্তু বাবা যে কালা ।



4:-ছেলে: এক্সকিউজ মি! আমি কি আপনাকে একটু জড়িয়ে ধরবো?

মেয়ে: হোয়াট ননসেন্স!

ছেলে ও সরি, আমি আপনাকে একটু আগে জানি কি বলেছি?

. মেয়ে: এক্সকিউজ মি! আমি কি আপনাকে একটু জড়িয়ে ধরবো?

ছেলে: বলেন কী? আমি কি আপনাকে নিষেধ করেছি নাকি!



5:-এক মেয়ের কাছে একটি অপরিচিত নাম্বার থেকে কল আসল ।

মেয়ে :হ্যালো.

ছেলে :তোমার কি কোন বয়ফ্রেন্ড আছে??

মেয়ে :হ্যাঁ আছে কিন্তু আপনি কে??

ছেলে :আমি তোর ভাই,, দাঁড়া আজকে বাড়িতে আসি তোর খবর আছে!!

.

কিছুক্ষণ পর মেয়েটির নিকট আবার অপরিচিত নাম্বার থেকে আরেকটি কল আসল-

মেয়ে: হ্যালো!

ছেলে :তোমার কি কোন বয়ফ্রেন্ড আছে??

মেয়ে: না ।

ছেলে:তাহলে আমি কে??

মেয়ে:স্যরি স্যরি জান!

আমি মনে করেছি এটা আমার ভাই ।

ছেলে আমি তোর ভাই-ই, আজ তোর একদিন কি আমার একদিন!!

.



** ছাত্র - স্যার : একটি কথা বলবো?

স্যার: কি বলবে বলো?

ছাত্র :আমার খুব লজ্জা লাগছে

স্যার  লজ্জার কি আছে বল ?

ছাত্র: আস্তে বলব না জোরে বলব স্যার ?

স্যার: আরে বেটা যা বলবি জোরে বল সবাই শুনুক

ছাত্র :চিত্কার করে বলে-স্যার আপনার পেন্টের চেইন খোলা|

স্যার :হারামজাদা আস্তে ক।l!



6:-জাজ তোমার পেশা কী?

আসামি তালা এক্সপার্ট ।

জাজ রাত দুটায় সোনার দোকানে কী করছিলে ?

আসামি ওদের ভল্টের তালাটা সার্ভিসিং করছিলাম।।


7:-জেলার তোমার শেষ ইচ্ছে কী?

আসামি: আমার স্ত্রীর হাতের রান্না খেতে চাই ।

জেলার :তাতে মৃত্যুর আগে তৃপ্তি পাবে তুমি?

আসামি: না, তৃপ্তি পাব না । তবে ওর হাতের রান্না খেলেই মরতে ইচ্ছে হবে আমার ।

.

8:-জেলসুপার এবারে তুমি কেন এলে?

কয়েদি একটা বিশ্রী কাশির জন্য'চুরি করতে গিয়ে'আর অমনি লোকটা জেগে উঠেছিল ।


9:-জজ একদম চুপ! এরপর কেউ টুঁ শব্দটি করলে কোর্ট থেকে বের করে দেওয়া হবে।

সঙ্গে সঙ্গে আসামি বিকট সুরে চেঁচাতে লাগল।


10:-জাজ তুমি বলছ তুমি ক্ষুধার্ত ছিলে বলে হোটেল থেকে ক্যাশ ডাকাতি করেছ। কিন্তু হোটেলের খাবার ডাকাতি করাটাই স্বাভাবিক ছিল না?

ডাকাত খেয়ে পয়সা না দেওয়াটা আমার জন্য অপমানজনক …... মহামান্য আদালত ।।


11:-জজ সাহেবঃ যখন এই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হচ্ছিল তখন কি তুমি সেখানে উপস্থিত ছিলে ?

সাক্ষীঃ জী হ্যাঁ।

জজ সাহেবঃ তোমার এই ঝগড়া থেকে কি ধারনা হলো ?

সাক্ষীঃ হুজুর আমি জীবনেও বিয়ে করব না।


জজঃ কী ব্যাপার,, বারবার কোর্টে আসতে তোমার লজ্জা করে না ?

. আসামিঃ আমি তো হুজুর বছরে এক-দুইবার আসি। আপনি তো মাশআল্লাহ মাসের তিরিশ দিনই।



12:-জন্মবার্ষিকীতে একজন শতায়ু বৃদ্ধাকে জিজ্ঞেস করা হল তাঁর এই দীর্ঘ্য জীবনের গোপন রহস্য কী ?

বৃদ্ধা বললেন,, এখনই ঠিক বলা যাচ্ছে না। একটা ভিটামিন পিল কোম্পানি,, একটা আয়ুর্বেদ কোম্পানি আর এ‌কটা ফ্রুট জুস ফ্যাক্টরির সাথে দরদাম চলছে।।

.

13:-জেল অফিসারঃ জেলখানার ভেতর যারা আছে তারা সবাই ভীষণ দুর্দান্ত চরিত্রের মানুষ । তুমি কন্ট্রোল করতে পারবেতো ?

চাকরি প্রার্থীঃ পারবনা মানে,, বেশি তেড়িবেড়ি করলে ঘাড় ধরে বের করে দেব। ।

.

14:-জ্যোতিষীর কাছে গেছে ব্যাঙ।।

জ্যোতিষী খুব শিগগিরই তোমার একটা সুন্দরী মেয়ের সঙ্গে দেখা হবে।। সে তোমার ব্যাপারে সবকিছু জানবে।।

ব্যাঙ সত্যি ! তার সঙ্গে আমার কোথায় দেখা হবে ? নিশ্চয়ই কোনো পার্টিতে !

জ্যোতিষী না । মেয়েটির জীববিজ্ঞান ব্যবহারিক ক্লাসে!!


15:-জাদরেল উকিল-আপনি বিয়ে করেছেন তো

-আজ্ঞে হ্যা করেছি।

-কাকে বিয়ে করছেন ?

-একজন মেয়েকে

-রাবিস সেটাও বলতে হয়।কখনো শুনেছো কেউ কোন ছেলেকে বিয়ে করেছে ?

-আজ্ঞে হ্যা, আমার বোন করেছে।

.

16:-জঙ্গলে এক চিতা বিড়ি খাচ্ছিলো

এক ইঁদুর এসে বলে,

ভাই নেশা ছেড়ে দাও,, আমার সাথে এসো, দেখ্ জঙ্গল কত সুন্দর!!

. চিতা ইদুরের সাথে যেতে লাগলো!!

সামনে হাতি ড্রাগ নিচ্ছিলো!!

ইঁদুর হাতিকে ও একই কথা বললো.।

এরপর হাতি ও ওদের সাথে চলতে শুরু করলো.।

কিছুদূর এগিয়ে তারা দেখলো

বাঘ হুইস্কি খাচ্ছে!

ইঁদুর তাকে ও একই কথা বলার সাথে সাথে বাঘ হুইস্কির গ্লাস রেখে ইদুরকে দিলো কষিয়ে এক থাপ্পড়!!

হাতি তো অবাক !

বেচারাকে মারলেন কেন ?

বাঘ বললো এই শালা কালকে ও গাঁজা খাইয়া আমাকে জঙ্গলে ৩ ঘণ্টা ঘুরিয়েছিল।।


*ট্রাফিক পুলিশ আমি হাত দেখালাম,, তবু তুমি গাড়ি থামালে না কেন ?

. ড্রাইভার আমি ভাবলাম,আপনি বুঝি আমাকে টা-টা দিচ্ছেন।।

.

17:-ট্যুরিষ্ট নদীতে নামতে পারি ? কুমিরের ভয় নেই তো ?

স্থানীয় লোক নিশ্চিন্তে নামুন,, এখন আর কুমিরের ভয় নাই।গত দু’বছরে সবগুলো কুমির হাঙরে খেয়ে ফেলেছে।।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ