বাংলা দম ফাটানো হাসির জোকস কৌতুক | Bangla funny jokes golpo

 বাংলা দম ফাটানো হাসির জোকস কৌতুক | Bangla funny jokes golpo



বাংলা দম ফাটানো হাসির জোকস কৌতুক | Bangla funny jokes golpo

বাংলা দম ফাটানো হাসির জোকস কৌতুক | Bangla funny jokes golpo


,1:-ট্যাক্সি ঠিক করছেন এক ভদ্রমহিলা।।

ভদ্রমহিলা এই ট্যাক্সি,যাবে?


ট্যাক্সি ড্রাইভার কোথায় ?


ভদ্রমহিলা মার্কেটে। তুমি বাইরে অপেক্ষা করবে। কেনাকাটা শেষ হলে তোমাকে নিয়েই ফিরে আসব। চিন্তা করো না,তোমাকে টাকা বাড়িয়ে দেব।


ট্যাক্সি ড্রাইভার আপনার সঙ্গে কি আপনার স্বামীও যাবেন ?


ভদ্রমহিলা হ্যাঁ। কিন্তু কেন ?


ট্যাক্সি ড্রাইভার তাহলে ভাড়া বেশি দিতে হবে।
ভদ্রমহিলা কেন ?


ট্যাক্সি ড্রাইভার কারণ,তাহলে আমাকে যাওয়ার সময় ব্যাংকের সামনে এবং ফেরার সময় হাসপাতালের সামনেও অপেক্ষা করতে হবে!


.

2:-ট্যাক্সি ও ড্রাইভার
এক মহিলা ট্যাক্সিতে বসে ট্যাক্সিড্রাইভারকে বলল
— প্রসূতি হাসপাতাল।
ট্যাক্সি ছুটতে শুরু করল সব গাড়িকে পেছনে ফেলে। মহিলাটি বলল
— অত জোরে চালানোর দরকার নেই তো! আমি ওখানে চাকরি করি।


3:-ট্যাক্সি, পুলিশ ও ড্রাইভার
. এক বৃদ্ধ গতিসীমা অতিক্রম করে অত্যন্ত দ্রুতগতিতে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলেন।ট্রাফিক পুলিশ তাঁকে আটক করল।
পুলিশ আপনি যদি এত দ্রুতগতিতে গাড়ি চালানোর পেছনে কোনো যুক্তিযুক্ত কারণ বলতে পারেন, তাহলে আপনাকে ছেড়ে দেব।
.
বৃদ্ধ আসলে, আমি একটু ভুলোমনা। আমি কোথায় যাচ্ছিলাম, সেটা ভুলে যাওয়ার আগেই আমি সেখানে পৌঁছতে চাই।
.
পুলিশ ঠিক আছে,আপনি যেতে পারেন।
.
বৃদ্ধ কোথায় যেন যাচ্ছিলাম ?
পুলিশ এলোপাতাড়িভাবে রাজপথ দিয়ে ছুটে যাচ্ছে একটি গাড়ি। আরোহীর সিটে বসে আছেন মিসেস শায়লা।
মিসেস শায়লা ও মাই গড! ড্রাইভার! তুমি আমাকে মারবার ফন্দি এঁটেছো নাকি ?
ড্রাইভার ভয় পাবেন না ম্যাডাম, বেশি ভয় করলে আমার মতো চোখ বন্ধ করে বসে থাকুন !
.
ট্যাক্সি ও দুই ড্রাইভার আড্ডা দিচ্ছে —
কি রে, শুনলাম তোর নাকি চাকরি যায় যায় অবস্থা!আজকেও দেখি গাড়ি নিয়ে বের হয়েছিস!বসরে ক্যামনে হাত করলি ?
.
হে হে, ঘটনা আছে!চাকরি যাওনের কথা শুইনাই ইচ্ছা কইরা দামি গাড়িটার একটা হেডলাইট দিছিলাম ভাইঙ্গা !
.তারপর ?

তারপর আর কী!!বস কইল আগামী ছয় মাসে হেডলাইট ভাঙা বাবদ যত খরচ পড়ে তত টাকা আমার বেতন থেইকা কাইটা রাখব। তাতে কী,ছয় মাসের জন্য তো চাকরিটা একদম পাক্কা!!


বাংলা দম ফাটানো হাসির জোকস কৌতুক | Bangla funny jokes golpo



.

4:-ট্রাফিকঃ আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখি ।
চালকঃ কিন্তু স্যার, আমিতো খুব সাবধানে চালাচ্ছি, বেআইনি কোন কিছু করিনি ।
.ট্রফিকঃ সেজন্যইতো সন্দেহ হচ্ছে ।



5:-ট্রেনের দুই সহযাত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে ।

প্রথম যাত্রী আপনি একটি বাইনোকুলার গলায় ঝুলিয়ে রেখেছেন। অথচ একবারও দেখলাম না, আপনি বাইনোকুলার দিয়ে বাইরে দূরের কোনো দৃশ্য দেখছেন। তাহলে সঙ্গে এটা আনলেন কেন ?
.


দ্বিতীয় যাত্রী আহ্!এটা দূরের দৃশ্য দেখার জন্য আনিনি। ছুটি কাটাতে যার বাড়ি যাচ্ছি, তাকে দেখার জন্য এনেছি।
.
প্রথম যাত্রী কেন?
দ্বিতীয় যাত্রী কারণ, তিনি আমার দূরসম্পর্কের আত্মীয়।


.

6:-ড্রাইভার পদে চাকরির জন্য মন্টু মিয়া গেছে সাক্ষাত্কার দিতে। সাক্ষাত্কার চলছে ...
প্রশ্নকর্তা আপনাকে আমার পছন্দ হয়েছে। চাকরিটা আপনাকে দেওয়া হবে। স্টার্টিং বেতন দেওয়া হবে দুই হাজার টাকা। আপনার কোনো সমস্যা নেই তো ?
মন্টু মিয়া না না স্যার,,আমার কোনো সমস্যা নেই। স্টার্টিং বেতন ঠিক আছে,কিন্তু ড্রাইভিং বেতন কত সেটাও তো জানা দরকার মনে হয়।



.
7:-ডাক্তারের কাছে গিয়ে শফিক দেখল, চেম্বারের দরজায় বড় করে লেখা আছে,‘প্রথমবার ৫০০ টাকা, এরপর ৩০০ টাকা।’২০০ টাকা বাঁচাতে সে মনে মনে একটা বুদ্ধি আঁটল।
. ডাক্তারের রুমে ঢুকেই বলল,‘ডাক্তার সাহেব, আবার এলাম। আমার অসুখ তো ভালো হলো না।’
. ডাক্তার ভ্রু কুঁচকে তাকালেন। মনোযোগ দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করলেন।তারপর বললেন,আগে যে ওষুধগুলো দিয়েছিলাম,সেগুলোই চলবে। এবার ঝটপট ৩০০ টাকা দিন।’
.


8:- ডাক্তারঃ ভয়ের কিছু নেই । চট করে করে আপনার দাঁতটা তুলে নিব ।
রোগীঃ না না ডাক্তার সাহেব, আমার ভয় করছে।প্লিজ ডাক্তার সাহেব, আমি জন্ত্রনায় মারাই যাব,বড্ড ভয় করছে।
. ডাক্তারঃ ঠিক আছে, আপনি খানিকটা ক্যান্ডি খেয়ে নিন। দেখবেন সাহস বেড়ে গেছে।
. রোগীঃ ক্যান্ডি খেয়ে নিলো।
ডাক্তারঃ কি এখন সাহস বেড়েছে তো ?
রোগীঃ নিশ্চয়ই বেড়েছে, এখন দেখি কোন শালা আমার দাঁত তুলতে আসে ? দাতে হাত লাগাবেন তো এক ঘুষিতে নাক ফাটিয়ে দেবো!


.
9:-ডাক্তারের কাছে গেলেন বদরুল। বললেন,‘নিজেকে যখন আয়নায় দেখি, তখন ভীষণ মেজাজ খারাপ হয়!কেন এমন হয় ?’
.
ডাক্তার বললেন,‘আপনার দৃষ্টিশক্তি খুব ভালো।’


.
10:-ডাক্টরঃ আপনার ওজন দু-কিলো কমে গেছে কেন ?
মহিলাঃও.আজ মেক আপ করিনি তো তাই।



11:-ডাক্তারের চেম্বারের সামনে দাঁড়িয়ে আছে এক তরুণ কাছ দিয়েই যাচ্ছিল ঐ তরুণের এক বন্ধু।কথা হচ্ছে উভয়ের মধ্যে....
১ম জনঃ কি ব্যাপার, তুই এখানে দাঁড়িয়ে কি করছিস ?
.২ য় জনঃ মেয়েদের দেখছি !!
১ম: জনঃ মানে ?
২য: জনঃ ঐ দেখ,ডাক্তারের চেম্বারের দরজায় ঝুলানো আছে।
.১মজনঃ “ মেয়েদের দেখার জন্য বিকাল ৪টা থেকে ৬টা ।”
তাতে কী হয়েছে?
২য  জনঃ তাই তো দাঁড়িয়ে নির্দেশ পালন করছি ।।


12:-ডাক্তার তুমি পাগল হলে কিভাবে??
পাগলঃ-পাগল কি হইছি সাধে!!
আমি এক বিধবা মহিলারে বিয়ে করছিলাম। তার এক যুবতী মেয়ে ছিল। তাকে বিয়ে করল আমার বাবা।তো আমার মেয়ে হয়ে গেল আমার মা। এবং আমি হয়ে গেলাম আমার বাবার শশুড়।
তার ঘরে একটা মেয়ে হলো সে হলো আমার বোন।কিন্ত আমি তার নানীর জামাই।সে দিক থেকে সে আমার নাত্নীও।
এভাবে আমার একটা পোলা হইলো। তো আমার পোলা আমার বাপের শালা। আর আমি আমার পোলার ভাইগ্না।

ডাক্তারঃ চুপ কর শালা আমারেও তো পাগল বানাইয়া ছাড়বি।।



13:-রোগীঃ ডাক্তার সাব!বেশীদিন বাচোনের কোন উপায় আছে কি ?
ডাক্তারঃ যান বিয়া করেন গিয়া।
রোগীঃ ক্যান ? বিয়া করলে কি বেশিদিন বাচন যায় ?
ডাক্তারঃ তা কইবার পারুম না। তয় এতডা কইতে পারে যে আপনে বিয়ার পর আর বেশিদিন বাচনের চেষ্টা করবেন না।।



14:-তিন অপরাধীকে পাঁচ বছরের জন্য কারাভোগের শাস্তি দেওয়া হয়েছে । বিচারক সদয় হয়ে তাদের একটা সুযোগ করে দিলেন।জেলখানায় সময় কাটানোর জন্য তারা চাইলে সঙ্গে কিছু নিতে পারবে। প্রথম অপরাধী সঙ্গে নিল একটা খাতা আর কলম।দ্বিতীয়জন সঙ্গে নিল একটা রেডিও।আর তৃতীয়জন নিল এক বাক্স সিগারেট।
পাঁচ বছর পর প্রথমজন যখন বেরিয়ে এল,তখন দেখা গেল,জেলখানায় তার সময় ভালোই কেটেছে । জেলের জীবন নিয়ে সে একটা উপন্যাস লিখে ফেলেছে।দ্বিতীয়জনও আছে বেশ ফুরফুরে মেজাজে । জেলখানায় গান শুনে তার চমৎকার সময় কেটেছে।
. তৃতীয়জন বেরিয়ে এল বিধ্বস্ত অবস্থায়।চুল উসকোখুসকো, উন্মাদপ্রায় দশা।বাক্সভর্তি সিগারেট হাতে নিয়ে সে কাতরস্বরে বলল,‘কারও কাছে একটা দেশলাই হবে ?




.
15:-তিন ইঁদুর নিজেদের বীরত্বের গল্প করছে ।
প্রথম ইঁদুর জানিস, সেদিন আমি এক বোতল ইঁদুর মারার বিষ খেয়ে ফেলেছি, অথচ আমার কিছুই হয়নি।
. দ্বিতীয় ইঁদুর কিছুদিন আগে আমি একটা ফাঁদে আটকা পড়ে গেছিলাম। ফাঁদটা ভেঙে বেরিয়ে এসেছি।
তৃতীয় ইঁদুর তোরা গল্প কর,আমি আজ উঠি।বাড়ি ফিরে আবার পোষা বিড়ালটাকে খাবার দিতে হবে।
.

তিন বন্ধু একটি মোটরসাইকেলে চড়ে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে। কিছুদূর যাওয়ার পর ট্রাফিক তাদের থামিয়ে দিয়ে বলল,‘একটি মোটরসাইকেলে তিনজন ওঠা আইনত অপরাধ, এটা আপনারা জানেন না?’
.‘জানি’, জবাব দিল একজন।
. ট্রাফিক রেগে বলল,‘জানেন তো একটি মোটরসাইকেলে তিনজন উঠেছেন কেন?’
.‘জেনেশুনে অপরাধ করব না বলেই তো আমাদের একজনকে বাসায় রেখে আসতে যাচ্ছি, স্যার ।’



17:-তিন ছেলেমেয়ের জন্য একটা মাত্র খেলনা কিনে বাড়ি ফিরলেন মকবুল। বললেন,‘যে ঘরে একদম লক্ষ্মী হয়ে থাকে, তোমাদের আম্মুর সব কথা শোনে, একদম চিৎকার-চেঁচামেচি করে না, সে-ই খেলানাটা পাবে।’
.
ছোট মেয়েটা বলে উঠল,‘বললেই হয়, খেলনাটা তুমি রাখতে চাও ।



.
18:-তিন বন্ধুর কথোপাকথন
১ম জন অন্ধ, য় জন লেংড়া, য় জন ফকির)
. তারা একটি পাহাড়ে উঠল শখ করে.
অন্ধ দেখ আকাশে কি সুন্দর চাঁদ উঠেছে!!.
লেংড়া তুই তো অন্ধ চাঁদ দেখছস কি করে.
একটা লাথি মেরে পাহাড় থেকে ফেলে দেব! ।
ফকির ওই লেংড়া ওরে লাথি দে যত টাকা লাগে আমি দেব।।



19:-থানায় গিয়ে এক ভদ্রমহিলা ইন্সপেক্টরকে বললেন,‘আমার স্বামী গতকাল আলু কিনতে বাজারে গেছে, এখনো ফেরেনি।’
. ইন্সপেক্টরঃ আলুই রান্না করতে হবে এমন তো কোনো কথা নেই,অন্য সবজি রান্না করুন।
.

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ