দম ফাটানো হাসির কৌতুক | bangla funny golpo

দম ফাটানো হাসির কৌতুক | bangla funny golpo


দম ফাটানো হাসির কৌতুক | bangla funny golpo photo
দম ফাটানো হাসির কৌতুক | bangla funny golpo



১:-থানায় ঢুকেই ভদ্রমহিলা রাগে ফেটে পড়লেন, ইন্সপেক্টর সাহেব,আমি আমার প্রতিবেশীর বিচার চাই।লোকটা একটা আস্ত বেয়াদব এবং ছোটলোক ।
ইন্সপেক্টর:কেন?কী করেছে সে?
ভদ্রমহিলা:আমি যখনই তার বাড়িতে উঁকি দিই,দেখি সে-ও উঁকি দিয়ে আছে !



 
২:-"সবাই রাতে দেয়,কেও সময় পেলে দিনেও দেয়, ,
টানা ১ ঘন্টা আবার ২ ঘন্টা ও দেয় , কেও কেও সারা রাত দেয় , 
কেও আবার সকালেও দেয় ! 
দেওয়ার সময় পুরা গরম হইয়া যায় ।
-
-
-
এভাবেই সবাই মোবাইল চার্জ দেয়!হে হে হে ।"

৩:-দুই বন্ধুতে গল্প হচ্ছে।
১ম বন্ধু: হেঃ হেঃ…জানিস, আমার মাথায় কত বুদ্ধি ? বিয়ের পর মধুচন্দ্রিমায় বউকে সঙ্গে না নিয়ে আমি একাই গেছি।ব্যস,অর্ধেক খরচ বেঁচে গেছে !!
২য় বন্ধু:এ আর এমন কী? আমি তো পুরো খরচই বাঁচিয়েছি !!
১ম বন্ধু:কীভাবে ?
২য় বন্ধু:মধুচন্দ্রিমায় আমি না গিয়ে বউকে তার এক বন্ধুর সঙ্গে পাঠিয়েছি !!

 
৪:-দুই কয়েদি পালিয়েছে জেল থেকে। আবার যখন তাদের আটক করা হলো, কারারক্ষক প্রশ্ন করলেন,‘তোমরা জেল থেকে পালিয়েছিলে কেন?’
১ম কয়েদি:কারণ , জেলখানার খাবার খুবই জঘন্য।খাওয়া যায় না ।
কারারক্ষক: কিন্তু তোমরা জেলের তালা ভাঙলে কী দিয়ে ?
২য় কয়েদি: সকালের নাশতার রুটি দিয়ে !!

৫:-দুই চাপাবাজ
১ম চাপাবাজঃ আমি এত গরম চা খাই যে,,কেতলি থেকে সোজা মুখে ঢেলে দেই n!
২য় চাপাবাজঃ কি বলিস!আমি তো চা-পাতা,,পানি, দুধ,, চিনি মুখে দিয়ে চুলোয় বসে পড়ি !!

৬:-দুই চাপাবাজের মধ্যে আলাপ হচ্ছে-
প্রথম চাপাবাজ:জানিস মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ারটা কিনে ফেলি ।।
দ্বিতীয়চাপাবাজ:অত সহজ না বন্ধু!! ওটা আমি বেচলেতো ।।

৭:-দুয়ারে নতুন বছর। ভাগ্যের হালচালটা জেনে নিতে হাবলু হানা দিল এক জ্যোতিষবাবার আস্তানায় ।। বলল, ‘বাবা,কদিন হলো ডান হাতটা খুব চুলকাচ্ছে।।কিসের লক্ষণ বলুন তো?’
জ্যোতিষবাবা: হুম্ ! তোর ওপর মঙ্গলের প্রভাব রয়েছে । আসছে বছর তোর হাতে প্রচুর টাকা আসবে।
হাবলু: বাবা,আমার বাঁ হাতের তালুও চুলকায় ।
জ্যোতিষবাবা:বলিস কী ? তোর তো বিদেশযাত্রা শুভ !
হাবলু: {খুশিতে গদগদ হয়ে} বাবা, আমার ডান পা’টাও কিন্তু একটু একটু চুলকাচ্ছে ।
জ্যোতিষবাবা: দূর ব্যাটা, তোর চুলকানি আছে। ডাক্তার দেখা ।

৮:- দৃষ্টি প্রতিবন্ধী এক লোক তাঁর পোষা কুকুরটাকে নিয়ে রাস্তার ধার দিয়ে হাঁটছিলেন।।কুকুরটার গলায় বাঁধা চেনের অপর মাথা তাঁর হাতে ধরা ছিল । হঠাৎ কুকুরটা একটি চলন্ত গাড়ির সামনে দিয়ে দৌড় লাগাল। দৃষ্টি প্রতিবন্ধী লোকটা কোনোমতে দুর্ঘটনা এড়িয়ে রাস্তার ওপারে পৌঁছলেন । পৌঁছেই তিনি পকেট থেকে কুকুরটাকে খাওয়ানোর জন্য বিস্কুট বের করলেন ।

পথচারী::এই বেয়াদব কুকুরটার জন্য আরেকটু হলেই মরতে বসেছিলেন। তাকে এখন বিস্কুট খাওয়াবেন!
দৃষ্টি প্রতিবন্ধী::আমি আসলে চড় মারার জন্য ওর মাথাটা খুঁজছি!

৯:-দুপুর বেলা জাদুঘর ঘুরতে ঘুরতে
ক্লান্ত হয়ে একটি চেয়ারে
বসে পড়লেন আবুল
..হায় হায় করে দৌড়ে এল জাদুঘরের কর্মীরা.
.
বলেলেন...
.
আরে করছেন কি করছেন কি ??
.
এইটা নবাব সিরাজউদ্দৌলার চেয়ার....
.
. আবুল: ভাই ,একটু বসতে দেন ....
সিরাজ ভাই আসলেই আমি উইঠা যাবো.....

১০:-দুই লোক মারা যাওয়ার পর কবরে বসে গল্প করছে……
.
.
১ম লোকঃ ভাই আপনি মরলেন কেমনে ??
.
.
২য় লোকঃ ধিরে ধিরে ঠান্ডায় জইমা !!
.

.
১ম লোকঃ কি… কন… ভাই !!
.
.
.
২য় লোকঃমানে ফ্রিজের মধ্যে আটকাইয়া গেছিলাম !! সে এক বিরাট ইতিহাস পরে শুইনেন আগে কন আপনি মরলেন কেমনে ??
.
.
১ম লোকঃ আর বইলেন না ভাই।আমি আত্মহত্যা করছি !!
.
.
২য় লোকঃ কেন ভাই ?? কী এমন দুঃখ আপনার ??
.
.
১ম লোকঃ আমার বউ এর উপর।আমি সন্দেহ করছিলাম এই জন্যে আত্মহত্যা করছি ।
.
.
.
- ২য় লোকঃ কী এমন সন্দেহ করছিলেন যার জন্য আত্মহত্যাই করা লাগলো ??
.
১ম লোকঃ আমি মনে করছিলাম আমার বউ পরকীয়া করে !! একদিন বাসায় তারাতারি গেছি হাতেনাতে ধরব বইলা।যাইয়া বুঝলাম ঘরে কেউ আছে কিন্তু সারা বাড়ি খুইজাও কাউরে পাইলাম না।মনে মনে খুব লজ্জা পাইলাম !! ছিঃ ছিঃ আমি আমার বউরে এত বড় সন্দেহ করছি !! তাই মনের দুঃক্ষে আত্মহত্যা করছি ।
.
.
.
২য় লোকঃ ওরে শালার পুত,,সেইডা তুই আছিলি !!তাইলে তোর জন্যেই আমি আইজ. কবরে…..!!ফ্রি জের দরজাটা খুললে তো আজ তুই আমি দুইজনেই বাইচা থাকতাম.....

১১:-ধানের বস্তাগুলো সমেত উল্টে গেছে এক চাষির মালগাড়ি।চাষিপুত্র আপ্রাণ চেষ্টা করছিল ভারী বস্তাগুলো মালগাড়িতে তুলে রাখতে।‘হেইও হেইও’ করে বেশ টানাহেঁচড়ার পর বস্তার নেই কোনো নড়নচড়ন ।

দূর থেকে দৃশ্যটা দেখে এগিয়ে এলেন অপর এক চাষি। বললেন,কী হে ছোকরা,,তুমি একলা মানুষ।অত ভারী বস্তা তো তুলতে পারবে না। পাশেই আমার বাড়ি। চলো ,আমি বাড়ি যাচ্ছি খেতে। তুমিও আমার সঙ্গে খাবে , তারপর দুজন মিলে বস্তাগুলো তুলে ফেলব ।।’

চাষিপুত্র বলল,না না চাচা, বাবা খুব রাগ করবেন ।

অপর চাষি:আরে চলো তো ।

অবশেষে চাষিপুত্র খেতে চলল । খাওয়া-দাওয়া শেষে চাষি বলল, ‘চলো দেখি,তোমার বস্তাগুলো তুলে দেইগে ।

চাষিপুত্র:‘চাচা, বাবা খুব রাগ করবে ।

অপর চাষি: ‘আরে, তোমার বাবাকে আমার কথা বলো।তা, উনি এখন কোথায় আছেন ?

চাষিপুত্র:‘বস্তাগুলোর নিচে !

১২:-নতুন বছরের প্রথম দিন মালিক বলছেন চাকরকে, ‘গত বছর তুই বেশ ভালো কাজ করেছিস। এই নে ১০ হাজার টাকার চেক। এ বছর এমন ভালো কাজ দেখাতে পারলে আগামী বছর চেকে সই করে দেব!

১৩:-নবীন বিশেষজ্ঞ ও প্রবীণ বিশেষজ্ঞের মধ্যে পার্থক্য কী ?
উত্তর:নবীন বিশেষজ্ঞ কাজ জানে না আর প্রবীণ বিশেষজ্ঞ কাজ করে না ।


১৪:-নিতাই বেজায় কৃপণ। একদিন তাঁর বাড়িতে হাজির হলেন তাঁর বন্ধু নারায়ণ ।
নারায়ণ:কিরে নিতাই, তোর বাড়িতে এলাম, কিছু খাওয়াবি না ?
নিতাই: কী খেতে চাস,বল । ঠান্ডা, না গরম ?
নারায়ণ: নিয়ে আয়। ঠান্ডা গরম দুটাই খাব।
নিতাই হাঁক ছাড়লেন,‘কই রে জগাই, ফ্রিজ থেকে এক গ্লাস ঠান্ডা পানি আর চুলা থেকে এক গ্লাস গরম পানি নিয়ে আয় !!

১৫:-নতুন ইন্টার্ন চিকিৎসক হলো রনি। একজন রোগী এসে তার রোগের বর্ণনা দিয়ে জানতে চাইল, ডাক্তার সাহেব আমার কী হয়েছে?

রনি জিজ্ঞেস করল,এ রকম রোগ কি আগেও আপনার হয়েছিল ।

—জি স্যার।জানুয়ারিতেও এমন হয়েছিল।স্যার বলেন না আমার কী হয়েছে ।

—বুঝতে পেরেছি,আপনার জানুয়ারিতে যেটা হয়েছিল,সেটাই আবার হয়েছে ।


১৬:-নদীর দুই পাড়ে দাঁড়িয়ে থাকা দুই লোক চিৎকার করে কথা বলছে...

- আমি ওই পাড়ে কী করে আসব ?

- গাধার মতো কথা বোলো না।তুমি তো ওই পাড়েই আছো ।।


১৭:-নির্বাচনে এক নেতা যখন ভোটে দাঁড়ালেন, প্রচুর পোস্টার ছাপালেন। প্রেসের লোক এসে বলল,‘স্যার,এত পোস্টার ছাপালেন,,বিলটা তো পাইলাম না ।’নেতা বললেন,‘খাড়াও মিয়া, খালি সংসদে যাই, তারপর তো শুধু বিলই পাস করমু ।’

১৮:-নির্বাচনে,এক লোকের খায়েশ হয়েছে তিনি সংসদ নির্বাচন করবেন । দাঁড়িয়েও গেলেন ভোটে। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ।ভোট হলো ।গণনা শেষে দেখা গেল, তিনি মাত্র তিনটি ভোট পেয়েছেন ।লোকটির স্ত্রী তো রেগে আগুন।বলল, ‘আমি আগেই সন্দেহ করেছিলাম,তুমি নিশ্চয় অন্য কোনো মেয়েকে ভালোবাস।তা না হলে তৃতীয় ভোটটা দিল কে ?’


১৯:-নির্বাচনের প্রার্থীকে জিজ্ঞেস করছেন সাংবাদিকঃ আপনি কেন নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন ?

-আপনি কি দেখতে পাচ্ছেন না,, চারদিকে কী ঘটছে ? সরকারি লোকেরা আমোদ-প্রমোদে মত্ত , দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে দেশ । ।

-আপনি এর বিরুদ্ধে লড়ার জন্যই নির্বাচন করছেন ?

-পাগল নাকি!আমার কি আমোদ-প্রমোদ করতে শখ হয় না ?


২০:-নরকে বসে এক লোক শয়তানকে বলছে,আমি কি আমার স্ত্রীকে একটা কল করতে পারি ? তোমার মোবাইলটা দিবে ?
শয়তান মেবাইল দিলো,এবং লোকটা কয়েক মিনিট কথা বলে শয়তানকে মোবাইলটা ফিরিয়ে দিলো ।
এরপর লোকটা বললো , তোমাকে ফোন কল বাবদ কত টাকা দিতে হবে?
তখন শয়তানের জবাবঃ লাগবে না । নরক থেকে নরক কলরেট টোটালি ফ্রি ।।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ