বাংলা দম ফাটানো কমেডি জোকস | bangla dom fatano comedy jokes
বাংলা দম ফাটানো কমেডি জোকস | bangla dom fatano comedy jokes |
১:-পল্টুর অফিসে ফাস্ট দিনেই বড় কর্তার সঙ্গে কথা হচ্ছে....
বড় কর্তা:-আপনি কম্পিউটারে কী কী কাজ জানেন ?
পল্টু:-স্যার,প্রায় সব ধরনের কাজই করতে পারি ।
বড় কর্তা:-আচ্ছা,আপনি এমএস অফিস জানেন ?
পল্টু:-আজই যেতে হবে ! তাহলে ওই অফিসের ঠিকানাটা একবার বলে দিলেই আমি খুঁজে বের করতে পারব, স্যার ।
২:-পোষ্ট অফিসে গিয়ে এক লোক পোস্টমাস্টারের দিকে একট খাম বাড়িয়ে দিল ।।
: দেখুন তো ভাই,ঠিক আছে কি না ?
: আরও বিশ পয়সার টিকেট দিতে হবে । চিঠি ভারী হয়ে গেছে ।
: টিকেট লাগালে তো আরো ভারী হয়ে যাবে ।
৩:-পত্রিকায়‘লম্বা হোন’বিজ্ঞাপন দেখে এক লোক গেল সেই অফিসে।
কর্মচারী বলল,আপনাকে আগামীকাল আসতে হবে । কারণ,আমাদের ফরমগুলো কে যেন আলমারির ওপরে উঠিয়ে রেখেছে । আলমারিটা একটু উঁচু তো।আমরা কেউ নাগাল পাচ্ছি না ।
৪:-প্রায় আঠার বছর কেইস চলার পর আসামি তার অপরাধ স্বীকার করল । বিচারক তার কাছে জানতে চাইল সে যদি দোষ স্বীকারই করবে তবে অযথা এতদিন সময় নিল কেন ?
আসামি জবাব দিল :-‘আমি নিজেই কি নিশ্চিত ছিলাম নাকি ? সব সাক্ষীসাবুদের পরই না বুঝতে পারলাম ।
৫:-প্রশ্নকর্তা:-একটা প্লেনে ৫০টা ইট আছে,একটা ইট ফেলে দিলে থাকে কয়টা ?
প্রার্থী:-এটা তো সোজা। ৪৯টা।।
প্রশ্নকর্তা:-আচ্ছা, একটা ফ্রিজে হাতি রাখার তিনটা স্টেপ কী কী?
প্রার্থী:-ফ্রিজটা খুলুন,হাতিটা ঢোকান, এরপর ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন ।
প্রশ্নকর্তা:একটা ফ্রিজে একটা হরিণ রাখার চারটা স্টেপ কী কী ?
প্রার্থী:-ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা বের করুন,হরিণটা ঢোকান,এরপর ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন ।
প্রশ্নকর্তা:-বনে সিংহের আজকে জন্মদিন । সবাই এসেছে শুধু একজন ছাড়া । কে আসেনি এবং কেন ?
প্রার্থী: হরিণ আসেনি। কারণ সে ফ্রিজে ।।
প্রশ্নকর্তা:-এক বৃদ্ধা কুমির ভর্তি একটা খাল পার হলো কোনো ক্ষতি ছাড়াই, কীভাবে ?
প্রার্থী:- কারণ সব কুমির সিংহের জন্মদিনে গিয়েছে ।
প্রশ্নকর্তা: শেষ প্রশ্ন, তার পরও বৃদ্ধা মারা গেলেন, কেন?
প্রার্থী:-উমম….আমার মনে হয়,তিনি খালের পানিতে ডুবে গিয়েছিলেন ?
প্রশ্নকর্তা:-না,প্লেন থেকে যে ইটটা পড়ে গিয়েছিল, সেটা তার মাথায় পড়েছিল, আপনি এখন আসতে পারেন..…।।
৬:-প্রশ্নকর্তা...লোহার মতো শক্ত কিন্তু গর্তে ভর্তি জিনিসটা কী ?
চাকরী পার্থী —শিকল ।
৭:-প্রথম বন্ধুঃ-জানিস, আমার মামার বাড়িতে এত বড় আম হয় যে দুটিতেই এক কেজি হয়ে যায়!
দ্বিতীয় বন্ধুঃ-আরে তুই জানিস, আমার মামা বাড়িতে এত বড় বড় আম হয় যে চারটিতেই এক ডজন হয়ে যায় !!
৮:-পদা:-কাল রাতে ঘরে চোর এসেছিল।
গদা:-বলিস কী!
পদা:-ঘুম ভেঙে গেলে তাকে জিজ্ঞেস করলাম,সে কী করছে ? বলল, টাকা-পয়সা খুঁজছে ।
গদা:-তুই চোরটাকে ধরে পুলিশে দিস নাই ?
পদা:-না…
গদা:-তবে?
পদা:-আমিও তার সাথে টাকা-পয়সা খুঁজতে শুরু করছিলাম ।।
৯:-পাপ্পুর হাতে আইফোন দেখে তার বান্ধবী বলল,‘কী সুন্দর মোবাইল ! কত দিয়ে কিনলে ?’
পাপ্পু:-দৌড় প্রতিযোগিতায় জিতেছি।
বান্ধবী:- কতজন দৌড়েছিল ?
পাপ্পু:-তিনজন পুলিশ,এক মোবাইল ফোন ব্যবসায়ী আর আমি ।
১০:-পুলিশকে বানর বলেছে বলে এক ব্যক্তির চার মাসের জেল হয়ে গেল । রায় হবার পর সে বিচারকের কাছে জানতে চাইল সে যদি পুলিশকে বানর না বলে বানরকে পুলিশ বলে তাহলেও কি তার শাস্তি হবে কিনা ।বানররা নালিশ করতে পারে না,কাজেই বিচারক জানালেন যে, না, তার কোনো শাস্তি হবে না। এটা শুনেই সে ব্যক্তি পাশে দাঁড়ানো সকল পুলিশের দিকে তাকিয়ে বলতে লাগল- ‘বানর!বানর !!!’
১১:-পুলিশ :-কী ব্যাপার আজকে না চাইতে বখরা দিচ্ছিস ?
ডাকাত :-আইজ ভুলে আপনের বাড়িতে …
১২:-পুলিশ :-তোমার কুকুরের লাইসেন্স আছে ?
ছেলে :-নাহ ও তো গাড়ি চালাতেই পারে না ।
১৩:-পুলিশ বলছে চোরকে,‘লজ্জা করে না তোমার ? এই নিয়ে তৃতীয়বার তুমি থানায় এলে !’
চোর:-স্যার,আমি তো মাত্র তৃতীয়বার, আপনি যে প্রতিদিনই আসেন !
১৪:-পুলিশ বলছে হাবিলদারকে, ‘তুমি কি চোরটাকে ধরতে পেরেছ?’
হাবিলদার:-না, স্যার । তবে চোরের ফিংগার প্রিন্ট সঙ্গে করে এনেছি ।
পুলিশ:-কোথায়, দেখি ?
হাবিলদার:-স্যার, আমার গালে !!
১৫:-প্রচণ্ড গতিতে মোটরসাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিল বল্টু । পথে ট্রাফিক পুলিশ তার পথ রোধ করে দাঁড়াল ।
ট্রাফিক পুলিশ:-তোমার মতো বেয়াড়াদের ধরতেই দিনভর এখানে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করি,বুঝলে বাছাধন ?
বল্টু:-সে জন্যই তো যত দ্রুত সম্ভব আপনার কাছে পৌঁছাতে চেষ্টা করছিলাম !
১৬:-প্রথম পুলিশঃ স্টেডিয়ামে দর্শকেরা যেন দাঙ্গা না বাধায় তা দেখার জন্য কনস্টেবল মালেক সাদা পোশাকে ছিল ।
দ্বিতীয় পুলিশঃ-তারপর ?
প্রথম পুলিশঃ-দাঙ্গা পুলিশের মার খেয়ে এখন সে হাসপাতালে ।
১৭:-পুলিশ:-এত রাতে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছেন । এর কোনো পরিষ্কার ব্যাখ্যা দিতে পারবেন ?
অভিযুক্ত: ব্যাখ্যা দিতে পারলে তো স্ত্রীকে বলে বাসাতেই ঢুকে পড়তাম ।
১৮:-পত্রিকায় ছাপা হয়েছে একটি চাকরির বিজ্ঞাপন:-এই প্রতিষ্ঠানে উচ্চ বেতনে একজন জ্যোতিষী নিয়োগ দেওয়া হবে । এ ব্যাপারে কোথায়, কখন,কার সঙ্গে দেখা করতে হবে, তা নিশ্চয় তাঁর জানা আছে !
১৯:-পরীক্ষার হল থেকে এক ছেলে স্যারের অনুমতি নিয়ে টয়লেটে গেল । টয়লেটে আগেই একটা বই রাখা ছিল , প্রশ্নের উত্তর বের করে পড়ে আসতে আসতে অনেকক্ষণ দেরি হয়ে গেল । ফিরে আসতেই স্যার কষে ধমক লাগালেন ।
-কী ব্যাপার,টয়লেট থেকে আসতে এতক্ষণ লাগল কেন ? আর কেউ যাবে না নাকি ?
-না স্যার, ওরা ভালো করেই পড়াশোনা করে এসেছে ।
২০:-পাগলাগারদে সব পাগল নাচানাচি করছিল ।শুধু একজন বসে ছিল চুপ করে । অন্য পাগলেরা জিগ্যেস করল, ‘কী হে, তুমি বসে আছ কেন?
সে উত্তর দিল,‘দূর ব্যাটা,বিয়েবাড়িতে জামাই কখনো নাচে ?
0 মন্তব্যসমূহ